শুধুমাত্র আমেরিকা কানাডা ইংল্যান্ড এর স্টুডেন্ট ভিজিট ভিসা
হোয়াটসএ্যাপ করুন ০১৭৭২৩৬৯৪৫১

Newsletter

আমেরিকার স্টেট ইউনিভার্সিটি, কানাডার নামকরা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি চলছে।আমেরিকা কানাডা ইউকে ফুল কন্ট্রাক্ট ভিসা 01772369451

Friday, March 10, 2023

IELTS ছাড়া ইউএসএ স্টুডেন্ট ভিসা

স্বপ্নের দেশ আমেরিকা। প্রতিদিন প্রচুর স্টুডেন্ট সেখানে যাবার জন্য বহু মাধ্যম ধরে বহু কোর্স করে অনেক সময় অপেক্ষা করে এম্বাসিতে দাঁড়ায়। হয়তো ভিসা পায় কিংবা রিফিউজ হয় তবে আমেরিকান দূতাবাসে দাঁড়ানোর জন্য এখনো পর্যন্ত IELTS অনেকটা প্রয়োজনীয় সাবজেক্ট। আমেরিকার বেশিরভাগ ইউনিভার্সিটি এবং কলেজে এডমিশনের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কোর্স। তবে আমাদের কাছে একটি কলেজ আছে যে কলেজটিতে আপনি মেইন কোর্সে ভর্তি হতে গেলে কোন IELTS বা DUOLINGO কোর্স করতে হবে না। আপনি সরাসরি সেই কলেজে মেইন কোর্সে অর্থাৎ ব্যাচেলর কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। এর মানে এই নয় যে আপনি আমেরিকাতে যাবার পরে সেখানে আপনাকে কোন ভাষা শিক্ষা কোর্স করতে হবে। সেখানে আপনি মেইন কোর্সেই ভর্তি হচ্ছেন। তাই ভিসা পাবার জন্য এখন আপনার খরচ কমে যাচ্ছে। কেননা IELTS করার জন্য আপনার অনেক সময় নষ্ট হয়, অর্থ নষ্ট হয় তাই আপনার এখন অনেক সুবিধা। আমাদের জুন সেমিস্টারে এডমিশন চলছে। IELTS ছাড়া এডমিশনের জন্য এখনই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আপনার অরিজিনাল পাসপোর্ট, সার্টিফিকেট,  মার্কশিট কিছুই আমরা জমা রাখবো না। এ সমস্ত পেপারের কেবল স্ক্যান কপি দিয়েই কাজ করা যাবে।

 যোগাযোগ করুন: 01772369451 (কেবলমাত্র হোয়াটসঅ্যাপে।)

Sunday, December 11, 2022

ইটালী কনফার্ম ভিজিট ভিসা

পনারা জানেন যে ইটালি একটি সেনজেন দেশ অর্থাৎ ইটালী ঢুকলে আপনি অন্যান্য ২৭টি ইউরোপিও দেশ ভ্রমন করতে পারছেন একই ভিসায়। তবে আমাদের অফিসে যতো ফোন আসে তার বেশীরভাগই দেখা যায় ইটালি সম্পর্কিত। অর্থাৎ বেশীরভাগ লোকই ইটালির ব্যপারে বেশী কৌতুহলী। দেখা যায় কারো বাবা মা, কারো ভাই বোন, কারো স্ত্রী বা স্বামী বা কারো বন্ধু বান্ধবী ইটালীতে থাকে।তারা অন্যদেরকে দেশ থেকে ইটালীতে আনতে চায় কিন্তু পারেনা।কারন ইটালী ভিসা এতো সহজ ব্যপার নয়। আপনি একা একা চেষ্টা করলেও ইটালি ভিসা জোগাড় করতে পারবেননা। ইটালীর ভিসা পেতে গেলে নির্দিষ্ট একটি প্রক্রিয়ায় এগুতে হয় ধাপে ধাপে। আর আমাদের এই ভিসায় আপনি একেবারে বিনা বাধায় চলে যেতে পারছেন ইটালীতে।
VISA24BD আপনার জন্য ইটালী ভিজিট ভিসার একটি অফার নিয়ে এল গ্যারান্টেড ভিসা অফারে। দেখুন পছন্দ হয় কিনা। এই ভিসা আবেদন সাধারনতঃ রিজেক্ট হয়না। সব ধরনের পেপার আমরাই রেডি করে দেই। আপনাকে কোন খরচ করতে হবেনা ভিসার আগে। সব খরচ আমরাই দেবো। কেবলমাত্র ভিসা হলে আপনি আমাদের প্রাপ্য পরিশোধ করবেন। ভিসা না হলে একটি টাকাও পরিশোধ করতে হবেনা।
ভিসার আগে আপনি আমাদেরকে আপনার পাসপোর্ট, ছবি ও জন্মসনদটি প্রদান করবেন এবং আমাদের সাথে একটি চুক্তিপত্র করবেন।
আপনার আর কোন দায়িত্ব নেই। এরপর সময় হলে আমরা আপনাকে সকল কাগজপত্র এমবাসিতে জমা দিতে বলবো। এই ক্যাটাগরিতে শূন্য পার্শেন্ট রিফিউজ সম্ভাবনা। তাই আপনি ভিসার বিষয়ে নিশ্চিত থাকতে পারবেন।

শর্তঃ আপনার পাসপোর্টে (ভারত বা নেপাল ব্যতিত) যে কোন দুটি দেশের ভিসা থাকতে হবে।ভিসা হতে সময় লাগবে ১-২ মাস। যোগাযোগ করুন 01772369451 (হোয়াটসএ্যাপ)

কানাডা স্কুলিং ভিসা কি

র্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত ভিসাটি হলো কানাডা স্কুলিং ভিসা। এই বিষয়ে গত ঈদের পর থেকে ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমরা মেসেজ পেয়েছি ৪৫৩টি। প্রত্যেকের প্রশ্ন ছিল কম বেশী এমন ‘আমার ছেলেমেয়েকে কিভাবে কানাডার স্কুলে ভর্তি করতে পারি এবং আমি কি তাদের সাথে কানাডা যেতে পারব কিনা।’ কিন্তু ব্যস্ত থাকার কারনে আমরা তাদেরকে বিস্তারিত জানাতে পারিনি। তাই এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করলাম কানাডা স্কুলিং ভিসা নিয়ে।
এটা সেই সকল ছাত্র ছাত্রীদের জন্য যারা কেজি১ থেকে দশম শ্রেনীতে পড়ছে। এরা এখান থেকে ট্রান্সফার নিয়ে কানাডার যেকোন স্কুলে ভর্তি হবে। তারপর ভিসার জন্য দাঁড়াবে। এই ভিসায় এখন পর্যন্ত রিফিউজ হিস্টোরী নেই। এখানে ছাত্র ছাত্রীর সাথে বাবা ও মা ভিজিট ভিসা পাবেন কানাডার। তবে স্টুডেন্টকে অবশ্যই ১৮ বছরের নিচে হতে হবে। এদের লাগবেনা IELTS রেজাল্ট, লাগবেনা ইংরেজী দক্ষতা। কানাডাতে পরিবারসহ যাবার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো এই ভিসা।
বাবা ও মায়ের যোগ্যতাঃ যেহেতু বাবা বা মা স্টুডেন্টের সাথেই ভিজিট ভিসা পাবেন তাই তাদের আর্থিক ব্যপারটা অগ্রগন্য। বাবা বা মায়ের এ্যাকাউন্টে ন্যুনতম ৩০ লাখ টাকা থাকতে হবে। এবং আয় ব্যয়ের কাগজপত্র থাকতে হবে অর্থাৎ টাকা কিভাবে আয় হলো তার প্রমানপত্র যাকে বলা হচ্ছে স্টেটমেন্ট অব ফান্ড। এর মধ্যে আপনার ব্যাংক সাপোর্ট ছাড়াও রয়েছে ব্যবসায়ের কাগজপত্র ও অন্যান্য সাপোর্টিভ পেপারস। এগুলো অবশ্য খুব সহজেই পাবেন। এজেন্টও সাহায্য করতে পারবে এই ক্ষেত্রে। জেনুইন ব্যাংক সাপোর্ট দিতেও পারেন তারা।
আবেদন ও ভিসা প্রক্রিয়াঃ সে যাই হোক, আপনার যদি সব পেপারস থাকে তবে আপনি কানাডার স্কুলে আবেদন করতে পারেন। স্কুল আপনার কাছ থেকে প্রাথমিক খরচ হিসাবে ৪০০ থেকে ৪৫০ কানাডিয়ান ডলার নেবে। তারপর আপনাকে একটি অফার লেটার পাঠাবে। এটি কন্ডিশনাল অফার লেটার। অনেক ক্ষেত্রে স্কুলকে অগ্রিম টিউশন ফি পাঠাতে হয়। এটি সাধারনতঃ দশ থেকে ১১ লাখ টাকা হয়। এটি আপনি আপনি ব্যাংক টু ব্যাংক ট্রান্সফার করতে পারবেন। তবে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে ভিসার পর টিউশন ফি পে করার সুজোগ করে দিতে পারি। এরপর আপনি অনলাইনে ভিসা ফি পে করে কানাডা ভিসার আবেদন করবেন। স্টুডেন্ট স্কুলিং ভিসার জন্য আবেদন করবে। মা বাবা ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করবে। স্কুলিং ভিসার এ্যামবাসি ফি ২১০০০ টাকা (ভিসা ফি ও এক্সপ্রেস)। ভিজিট ভিসার জন্য এ্যামবাসি ফি ৮ হাজার টাকা। ৯৯% ক্ষেত্রে আপনারা সবাই ভিসা পাবেন। এই ভিসা খুব কমই রিফিউজ হয়। এটি জানুয়ারী ও মার্চ সেমিস্টারের স্কুলিং ভিসা। তবে কানাডার স্কুলে নিচের শ্রেনীগুলোতে ভর্তির সময় অনেকটা শেষের দিকে। ভিসা হয়ে যাবার পর আপনি ফ্লাই করতে পারবেন। ঢাকা থেকে ফ্লাইট হবে। ভিসার পর আপনাকে ভিসা এজেন্টের সার্ভিস চার্জ প্রদান করতে হতে পারে। আপনি যদি ভিসার আগে টিউশন ফি পে করেন তবে সেটা হবে দুই লক্ষ টাকার মতো। যদি ভিসার পরে টিউশন ফি পে করেন তবে ভিসার পর দিতে হবে তিন লক্ষ টাকার মতো। জানুয়ারী সেমিস্টারে কানাডার স্কুলে ভর্তি হতে চাইলে আপনাকে এখনই ফাইল দিতে হবে।

আরও বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সাইটে যান http://www.visa24bd.com/view-visa…/offersviewdetail/376.html

Tuesday, October 04, 2022

মাত্র ৬ লাখ টাকায় আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা

মেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাঁচ বছরের। আপনি পড়াশোনা শেষ করে ফুল টাইম জব করতে পারবেন এবং পড়াশোনা চলাকালিন সময়ে পার্টটাইম জব করতে পারবেন। এখন কথা হলো আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনি আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যোগ্য?

আপনি যদি এইচএসসি পাশ হয়ে থাকেন তবে আপনি সেখানকার ইউনিভার্সিটি বা কলেজগুলোর জন্য যোগ্য। আপনার যদি IELTS থাকে তবে আপনি অনেকক্ষেত্রে স্কলারশিপ পেতেও পারেন ইউনিভার্সিটিগুলোতে। আপনার এসএসসি ও এইচএসসি দুটির সিজিপিএ যদি একত্রিতভাবে সাত হয় হবে ভিসা হবে বলে আমরা ৯০ ভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারি। ব্যাচেলরে ভর্তির জন্য আপনার IELTS এ প্রয়োজন রয়েছে ৫.৫ থেকে ৬.০ এবং মাস্টার্সে দরকার ৬.০ থেকে ৬.৫ তবে এর ওপরে যতো বেশী থাকবে ততোই আপনার জন্য ভালো। যত বেশী ভালো রেজাল্ট তত বেশী পরিমান নিশ্চয়তা আপনি পাচ্ছেন ভিসার।

আমরা আমেরিকার ভিসার জন্য সাধারনতঃ রানিং স্টুডেন্ট খুঁজে থাকি। যারা ২০২৩ এর জানুয়ারীতে ভর্তি হবেন তাদের জন্য ইন্টার পাশের সময়সীমা সাধারন ২০১৯ গ্রহনযোগ্য। কারন এরপর করোনার কারনে পৃথিবীর প্রায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল দুই বছর। 

এরপর ধরুন স্পনসর। আমেরিকার ইউনিভার্সিটিতে  আপনার খরচ বুঝে বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে আপনার বাবার এ্যাকাউন্টে বেশ বড়ো পরিমান টাকা শো করতে হবে। সেজন্য একটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট দরকার। এই স্টেটমেন্ট যদি আপনার না থাকে তবে এজেন্ট এটির ব্যবস্থা করে দেন।

এবার আসা যাক পরিপূর্ন একটি হিসাবে। আপনি মাত্র ৬ লাখ টাকার মধ্যেই আমেরিকা চলে যেতে পারবেন আমাদের মাধ্যমে। অবিশ্বাস্য ঠেকছে ব্যপারটা? ঠেকারই কথা। তাহলে এবার হিসাবে আসুন।

১। বিশ্ববিদ্যালয় এডমিশন ফি ও ডিএইচএল ও অন্যান্য খরচ বাবদ আমরা একটি খরচ আপনার নিকট থেকে নেবো।

২। এ্যাম্বাসি ফি হিসাবে আপনাকে ব্যাংকে প্রদান করতে হবে ১৫০০০ টাকা।

৩। সেভিজ ফি হিসাবে আপনাকে ৩৫০ ডলার পরিশোধ করতে হবে।

৪। স্পনসর বাবদ খরচ হবে 

সব মিলিয়ে ভিসার আগের খরচ ১ লক্ষ টাকা। ভিসার পর আমরা সার্ভিস চার্জ হিসাবে রাখবো ১,৫০,০০০ টাকা। টিউশন ফি হিসাবে মাত্র দুই থেকে ৩ লক্ষ টাকা প্রদান করতে হবে আপনাকে। বিমানভাড়া প্রায় ১ লক্ষ টাকা। সব মিলিয়ে আমেরিকা পৌছানো পর্যন্ত আপনার খরচ হবে প্রায় ৬ লক্ষ টাকা। এবার আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। এবার ডিসিশন নেবেন আমাদের মাধ্যমে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসায় যাবেন কিনা।

আমেরিকাতে স্টুডেন্ট ভিসায় কতোদিন থাকতে পারবেন


সাধারনতঃ আপনি যখন আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা নেবেন তখন ভিসাতে দেখবেন তারা ৫ বছর সময় দিয়ে রেখেছে অর্থাৎ আপনি ভিসা পেয়েছেন পাঁচ বছরের জন্য। কিন্তু আপনি কি ইচ্ছে করলে যে ভিসাতে আমেরিকাতে যাচ্ছেন সে ভিসা ছাড়ােই ৫ বছর স্টে করতে পারবেন?
আমেরিকার ভিসার মেয়াদ তো ৫ বছর, স্টুডেন্ট হিসেবে আপনি কত বছর থাকতে পারবেন? আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে একটা কনফিউশন আছে। স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ ৫ বছর, এটা অলমোস্ট আমেরিকার অন্য ভিসার ক্ষেত্রে ও সেইম। কিন্তু একজন স্টুডেন্ট হিসেবে আপনার আমেরিকায় বৈধ অবস্থানের মেয়াদ হলো I20 এর মেয়াদ যতদিন, ঠিক ততদিন বা এর পরে ৩০ দিন সময় পাবেন দেশ ছাড়ার জন্য। তার মানে, কেউ যদি ২ বছরের কোন প্রোগ্রামে আসে, তাহলে ২ বছর পরে তাকে আমেরিকায় থাকতে হলে তার লিগ্যাল স্টে এর মেয়াদ বাড়াতে হব। সেটা কয়েকভাবে বাড়ানো যায়-

১। I20 এর মেয়াদ বাড়িয়ে। যদি গ্রাজুয়েশন করতে ১ সেমেস্টার বেশি লাগে, ভার্সিটিকে বললে ভ্যালিড কারণে বাড়িয়ে দিবে। 
২। অন্য নতুন কোন প্রোগ্রামে সুইচ করে। তাহলে নতুন আই২০ দিবে প্রোগ্রামের মেয়াদ অনুযায়ী। 
৩। OPT তে গিয়ে।

এছাড়া ও যে কোন ইমিগ্রেশন প্রসেসে আগালে যদি আপনার F1 তথা স্টুডেন্ট স্ট্যাটাস মেইনটেইন করা না লাগে, তাহলে ও আপনার বৈধভাবে আমেরিকায় অবস্থনের সুযোগ থাকবে। কিন্তু যদি আই২০ এর মেয়াদের পরে এসব কিছু ছাড়া ভিসার মেয়াদ ৫ বছর আছে মনে করে আমেরিকা না ছাড়েন, তাহলে আপনি অবৈধ হিসেবে গণ্য হবেন এবং আইনের আওতায় শাস্তি হতে পারে। ১ দিন ও আমেরিকায় ইলিগ্যাল স্ট্যাটাস নিয়ে থাকলে পরবর্তীতে ইমিগ্রেশন প্রসেসর ইচ্ছে থাকলে ঝামেলা হতে পারে।

Tuesday, September 27, 2022

আমেরিকা ফুল কন্ট্রাক্ট ফ্যামিলি ভিজিট

পুরোটা পড়ুন
আমেরিকা এমন একটি দেশ যেখানে যাবার জন্য এমন কেউ নেই যে আগ্রহী হবেনা।পাশেই কানাডা আছে যেখানে অবস্থা আমেরিকার চেয়েও ভালো অথচ আমেরিকা বললে শরীরের লোমগুলোও যেন নির্বাক হয়ে যায়। এখানকার ম্যাপ, পতাকাও যেন এক অর্থ বহন করে যাত্রীর জন্য। কিন্তু আমেরিকান এ্যাম্বাসীর লোকগুলো যেন মানুষ নয়। সব রোবট। ঘ্যানঘেনে গলায় জিজ্ঞেস করে, ‘হোয়াই ডু ইউ লাইক টু গো টু ইউএসএ?’ মুখে চলে আসে,‘যামু তো চাকরি করতে, কি সুন্দর আবহাওয়া, কি ফর্শা ফর্শা মানুষ, ডলার কামামু, একবার গেলে কি মনে করস আর ফিরা আসুম?’ মনের ভেতর কথাগুলো চেপে রেখে বলি,‘আই ওয়ান্ট টু গো টু ইউএসএস জাস্ট টু ভিজিট ফর কাপল অফ ডেজ।’ মহিলা একটু যেন হাসে, বলে, ‘সরি, আই ক্যান নট ইস্যু এ ভিসা ফর ইউ, বেটার লাক নেক্সট টাইম।’ 
এই হলো সকলের অবস্থা। পারিপাশ্বিকতা বিবেচনায় না এনে দাাঁড়ালে এমন অবস্থা হতেই পারে। আপনি কতো পেপার কতো কিছু নিয়ে গিয়েছিলেন কিন্তু তারা কিছুই দেখলো না। কেবল পাসপোর্টটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখলো তারপর আপনার সাথে কথা বলেই যা বোঝার বুঝে নিল। হ্যাঁ, আমি আসলে এটাই বোঝাতে চাইছিলাম।আপনাকে দেখেই কিন্তু যা বোঝার বুঝে ফেলেছে ইসিও বা এন্ট্রি ক্লিয়ারেন্স অফিসার।যদি কোন প্রফেসর বা এ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসরের কাছে বড়ো এ্যামাউন্টের ভিজিট দিয়ে রোগের কথা বলতে যান দেখবেন আপনার দিকে তাকিয়েই আপনার দু’একটা কথা শুনেই সে প্রেসক্রিপশন লিখতে শুরু করে দিয়েছে। এটাই হলো অভিজ্ঞতা। আপনি নিশ্চয় বাইরে এসে বলবেন, ডাক্তার আপনার রোগের কথা না শুনেই ওষুধ দিয়ে দিয়েছে। আসলে এটা ঠিক নয়। উনি কয়েক সেকেন্ড সময়ের ভেতরেই আপনার ভেতরটা পড়ে ফেলেছেন। 
ভিসা অফিসার বা ইসিও আপনার দু’একটা বাক্যেই বুঝে ফেলেছেন যে আপনি বোনাফায়েড কোন টুরিস্ট নন। বোনাফায়েড টুরিস্ট হলে আপনার বেশ অনেকগুলো ভিজিট ভিসা থাকতো পাসপোর্টে।আর আজকাল মানুষ তো থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া, সিংগাপুর ট্যুর করে কেবল ইউরোপ আর আমেরিকার ভিসার জন্য দাঁড়াতে-এটাও তাদের জানা আছে। তাহলে উনি জানেন যে আপনি গেলে আর ফিরবেন না, তাই আপনার বাকি পেপারগুলো দেখার প্রয়োজন তার নেই। উনি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন। 
খেয়ালা রাখবেন, সবাই থাইল্যান্ড মালয়শিয়া, সিংগাপুর ট্যুর করে। আপনি একটু আলাদা দেশ ট্যুর করুন। যেমন ধরুন ফিলিপাইন চলে যান, তাইওয়ান যান, ইন্দোনেশিয়া যান, হংকং যান, পারলে একটু রাশিয়া ঘুরে আসতে পারেন।আপনার বোনাফাইড প্রোফাইলটা আরেকটু ভারী হবে। এরপর দেখবেন আমেরিকান এ্যামবাসিতে ইসিও যখন আপনার পাসপোর্ট দেখবেন তখন তিনি বারবার আপনার মুখের দিকে তাকাচ্ছে। এটাই আপনার সিম্পল লিডিং টু বোনাফাইড আইডেনটিফিকেশন এর প্রথম যাত্রা। পাসপোর্ট যত ভারী আপনার রিফিউজ হবার সম্ভাবনা তত কম। এরপর তিনি আপনার কাগজপত্র অবশ্যই দেখতে চাইবেন।
আপনি যদি বিবাহিত হন এবং আপনি যদি স্ত্রী সহ বা স্বামী সহ দুইটি দেশ ট্যুর করে থাকেন তবে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা ফুল কন্ট্রাক্ট বা আফটার ভিসা পেমেন্টে আপনার ইউএসএস টুরিস্ট ভিসা করে দেব। 



Wednesday, July 28, 2021

রোমানিয়ায় জব ভিসার জন্য

 

নেকেই আমাদের জিজ্ঞেস করেন বর্তমানে ইউরোপের কোন  দেশের ভিসা সহজে  পাওয়া যায়। ইউরোপ  বলতে  বেশীরভাগই  বোঝেন  সেনজেন দেশগুলোকে। সেনজেনের বেতন বেশী, সুজোগ সুবিধাও বেশী কিন্তু যাবার সুবিধা কম। সেজন্য আমরা সাধারনত: নন সেনজেন দেশগুলোকেই টার্গেট করি। একটা নন সেনজেন দেশে ঢুকলে আপনি  পর সেখান থেকে সেনজেন দেশে ঢুকতে পারবেন। হোক সেটা জার্মানী, ফ্রান্স বা পোল্যান্ড। এখন  কথা হচ্ছে যে, নন সেনজেনও কিনতু ছেলের হাতের মোয়া নয় যে আপনি  চাইলেন আর পেয়ে গেলেন। নন সেনজেন দেশের কাজ করতেও প্রায় দু’তিন মাস লেগে যাবে। অভিজ্ঞতা সনদ লাগবে, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স  লাগবে অপেক্ষা করতে হবে। 

বলছি রোমানিয়ার কথা। হ্যাঁ  রোমানিয়াতেই  আবেদন করুন। কারন বর্তমানে, করোনা লক ডাউনের ভেতরও আমরা দেখতে পাচ্ছি রোমানিয়ার ভিসা হচ্ছে। বিষয়টা সত্যিই বেশ আনন্দের।  তাই আমাদের  মতো যারা  ভিসা  নিয়ে লেখালিখি করে বা এই লাইনে যুক্ত আছেন  তাদের কাছে  রোমানিয়ার ভিসা বেশ আনন্দের একটা কাজ বলে মনে হবে। এক, রোমানিয়ার ভিসার  জন্য দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয়না। ‍দুই, এ্যাপ্রুভাল আসলে ভিসা নিশ্চিত মনে করতে পারেন। তিন, ভিসার জন্য আপনাকে ইন্ডিয়া যেতে হবেনা। চার, রোমানিয়া কয়েক মাসের ভেতর সেনজেন দেশে পরিনত হচ্ছে। 

এখন আপনি যদি চিন্তা করে থাকেন আপনি জার্মানী জব ভিসা নিয়েই দেশ ছাড়বেন তবে আমি বলবো আপনার মাথা ভরা গোবর। আপনি সহজ জিনিষটা ফেলে কষ্টকর জিনিষটার পেছনে  দৌড়াচ্ছেন। রোমানিয়া  যান। উপরের চারটা কারন  ছাড়াও আরও অনেক কারন  রয়েছে  এর পেছনে। বেতন মোটামুটি ভালোই পাবেন। সেখানকার কোম্পানী বসেরাও ভাল ব্যবহার করেন স্টাফদের সাথে। আপনি কাজের সময়ের  বাইরেও ভাল ইংরেজী জানলে টুরিস্ট  গাইড হিসাবে কাজ করতেও পারবেন।

আসলে  রোমানিয়ার কথা বলে শেষ করা যাবেনা। জব ভিসা ছাড়াও অনেক ভ্রমনকারী টুরিস্ট  ভিসা নিয়ে রোমানিয়া যাচ্ছেন কারন ইউরোপের ভেতর রোমানিয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। যদি জব  ভিসা নিযে দেশ ছাড়তে হয় তবে আমাদের রেকমেনডেশন হবে রোমানিয়াই যান।বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজে যান  এখানে ক্লিক করে https://www.facebook.com/visamarketplace

Tuesday, July 27, 2021

রোমানিয়া যাবার সময় এখনই

রোমানিয়া বললে আমার কাছে যে সবচেয়ে বড়ো বিষয়টি উঠে আসে তা হলো কাউন্ট ড্রাকুলার প্রাসাদ। ব্রাম স্টোকার রোমানিয়ার ট্রানসিলভ্যানিয়া, বুকোভ্যানিও ও মলডাভিয়ার সীমান্তপ্রদেশে অবস্থিত কার্পেথিয়ান পর্বতমালায় কাউন্ট ড্রাকুলার নির্জন পোড়ো দুর্গের কথা উল্লেখ করেছেন। অবশ্য রোমানিয়ার বেশীরভাগ বাড়িঘরই এখনও এমনই দেখতে। তবে ব্রাম স্টোকার যেমন লিখেছিলেন আসলে রোমানিয়ার মানুষজন কিন্তু তেমনই।এখনও তারা বড়ো বেশী কুসংস্কারাচ্ছন্ন ও আমুদে। তারা যেমন অতিথি পছন্দ করেন তেমন পানশালাগুলোতেও অতিথির অভাব নেই। পুরো রোমানিয়াই যেন আনন্দের স্বর্গরাজ্য। তবে রোমানিয়ার সব অঞ্চলের মানুষ এমন নয়। বুঝতে হবে এটি ইউরোপিও দেশ, ইউরোপিয়ান দেশের স্পর্শ তো এখানে থাকবেই। আপনি যদি ঘুরতে এখানে আসেন তবে বলবো আপনি সঠিক জায়গাটিতেই এসেছেন।ঘুরতে আসলে রোমানিয়া হলো স্বর্গ। আর টাকা কামাতে এলে আমি বলবো এখানে থেকে ভাষাটা শিখুন তাহলেই মানুষ আপনাকে কাজ দেবে। অন্ততঃ চলতে পারার মতো কিছুটা ভাষা আপনার জানা দরকার কারন রোমানিয়ার মানুষ ইংরেজী বোঝে না।তবে আপনি কাজ করতে চাইলে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন এখানে। ২০১৬ সালে আমরা যখন রোমানিয়ায় যাই তখন আমার কাছে মনে হয়েছিল দেশে আর না ফিরে এখানেই বিয়ে করে সেটেল্ড হয়ে যাই। এখানকার মেয়েরা এতো সুন্দরী যে না দেখলে অনুমান করতে পারবেন না। আর তাদের ব্যবহারও অতুলনীয়।আপনি খুব সহজে তাদের সাথে আন্তরিকভাবে কথাবার্তা বলতে পারবেন ও তাদের কাছ থেকে বিদেশে থাকার ব্যপারে সহায়তা নিতে পারবেন। শুধু রোমানিয়া নয়, পূর্ব ইউরোপিও অঞ্চলে আপনি যদি স্থায়ী হতে চান তবে নারীরাই আপনাকে প্রকৃত সহায়তা দিতে পারবে।
রোমানিয়াতে শহরের চেয়ে গ্রামের সংখ্যাই বেশী, তবে আপনি সেগুলোকে শহর ভেবে ভুল করবেন। প্রতিটা গ্রামই ছবির মতো সুন্দর। শহরের রাস্তার ডান পাশ দিয়ে গাড়ি চালাতে হয় বিধায় প্রথমে আপনাকে সমস্যায় পড়তে হতে পারে যদি আপনি ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে এখানে আসেন বা এখানে গাড়ি কেনেন। আপনি দক্ষ ড্রাইভার হলেও এখানে গাড়ি চালনা আবার শিখতে হবে আপনাকে।
রোমানিয়া পৃথিবীতে মদ উৎপাদনকারী দেশের তালিকায় ৯ নম্বরে রয়েছে বিধায় এখানকার মানুষজনের প্রায় সকলেই মদ পান করে।আর রোমানিয়ার মদ বা ওয়াইন পৃথিবীর চমৎকার পানীয় হিসাবে গন্য হয়ে থাকে। আপনার যদি চাকরি করার ইচ্ছে থাকে তবে প্রথমেই এসব শুঁড়িখানার চাকরিই আপনি পাবেন কেননা এসব চাকরি এখানে বেশী পাওয়া যায়। তবে চাকরির অভাব নেই এখানে।অটোমোবাইল, টেক্সটাইল, চামড়াশিল্প, ইলেক্ট্রনিক্স, আইটিসহ প্রভৃতির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশের সাথে রোমানিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকার কারনে সেখানে যাবার জন্য আমাদের দিল্লী গিয়ে ভিসা আবেদন করতে হয়।
অনেকেই তার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারে রোমানিয়া বাজে দেশ, প্রতারকদের দেশ ইত্যাদি।কিন্তু আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি মোটেও তা নয়। বসবাসের জন্য সবচেয়ে সুন্দর ও আরামদায়ক রাজধানী হলো বুখারেস্ট।আর আপনি যদি রোমানিয়ার কোন পতিতালয়ে গিয়ে ধোকা খেয়ে আসেন বা কোন মদ পান করতে গিয়ে মাতালের সাথে মারামারি করে আসেন তবে অবশ্যই আপনার অভিজ্ঞতা হবে আমার চেয়ে ভিন্ন। কেউ যদি টাকা আয় করার জন্য রোমানিয়ায় আসে তবে অবশ্যই আপনার স্বপ্ন ব্যর্থ হবেনা। আসার আগে মুক্তমন নিয়ে আসবেন এবং কিছুটা স্মার্ট হয়ে আসবেন এবং আপনার বিষয়ভিত্তিক কিছু অভিজ্ঞতা নিয়ে আসবেন তাহলে আপনি পৃথিবীর যেকোন জায়গায় গিয়ে সফল হতে পারবেন। ২০ সালের জুলাই মাস থেকে পুনরায় রোমানিয়ার ওয়ার্ক পার্মিটের কাজ শুরু হয়েছে। খরচ হবে ৭ লাখ টাকা। অনেকেই আপনাকে আরও কম খরচের অফার দেবে। বিশ্বাস করবেন না তাদেরকে। কারন তারা একটা ওয়ার্ক পারমিট দশ জনের নামে বানিয়ে ভিসা করতে চায়। এটা গ্যাম্বলিং। ভিসা হয়ে গেলে তো সে অর্ধ কোটি টাকা আয় করে নিল। আর যদি ধরা খেয়ে যায় তবে আপনাদের পাসপোর্টগুলো সব বাতিল হবে ও ইউরোপিও দেশে আগামী দশ বছরেও ঢুকতে পারবেন না। তাই যারা বেশী টাকার অফার দেয় তাদের নিকট থেকেই আবেদন করুন। 

Saturday, May 01, 2021

সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

 সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

চলমান করোনা পরিস্থিতিতে আগামীকাল ২ মে থেকে বাংলাদেশিদের ওপর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সিঙ্গাপুর। বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলংকার ওপরও এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৩০ এপ্রিল) দেশটির আন্তঃমন্ত্রণালয় কোভিড-১৯ টাস্কফোর্সের উপ-প্রধান লরেন্স অং গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে যারা সিঙ্গাপুরে প্রবেশের আগাম অনুমতি নিয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রেও ওই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। আগে থেকে অনুমতি নিয়ে রাখলেও সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, আগামী ২ মে থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ওই চার দেশ থেকে কেউ সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করতে পারবেন না।

বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলংকায় যারা গত ১৪ দিনে ভ্রমণ করেছেন, এমনকি যারা ট্রানজিট ভিসায় প্রবেশের অপেক্ষায় আছেন এবং এই চার দেশ ভ্রমণ করেছেন তারাও ২ মে থেকে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করতে পারবেন না।

Visa24bd desk

Wednesday, February 10, 2021

সার্বিয়ার ভিসা নেয়ার সময় এখনই

পূর্বে রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া, দক্ষিণে আলবেনিয়া ও ম্যাসিডোনিয়া, এবং পশ্চিমে মন্টিনেগ্রো, ক্রোয়েশিয়া এবং বসনিয়া হার্জেগোভিনা। দেশটির রাজধানী বেলগ্রেড। বর্তমানে আমাদের বিবেচনায় ভিসা প্রাপ্তির দিক থেকে এই দেশটিই ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে উপরে অবস্থান করছে।ইউরোপের প্রতিটা দেশই উন্নত, ক্রম উন্নয়নশীল ধাঁচের। তবে সেনজেনভুক্তির পর যেমন ইউরোপের সাতাশটি দেশ একত্রিত হয়ে একটি ইউনিয়ন ঘোষনা করেছে সার্বিয়া তেমন ইউনিয়নে পড়ে না। তবে সেনজেনভুক্ত না হলেও সার্বিয়া থেকে হাঙ্গেরি বা রোমানিয়া চলে যাওয়া যায় বলে আমাদের প্রার্থীদের মুখ থেকে খবর পেয়েছি। সে যাই হোক সার্বিয়াতে বর্তমানে প্রচুর জব ভিসা হচ্ছে। যারা জব ভিসা নিয়ে ইউরোপে ঢুকতে চায় তাদের জন্য সবচেয়ে সহজ রাস্তা হচ্ছে সার্বিয়া। কেননা এখানে যেতে গেলে আপ্না্কে খুব কষ্ট করতে হবেনা ক্রোয়েশিয়ার মতো। ক্রোয়েশিয়াতে যেমন ভারতে গিয়ে ফাইল জসা করতে হয় বা এ্যামবাসিতে উপস্থিত হতে হয় তেমন কিন্তু সার্বিয়াতে প্রয়োজন নেই। আপনি নিজে না উপস্থিত হয়েও এ্যামবাসি থেকে সার্বিয়ার ভিসা নিতে পারেন। সময়ও লাগে মাত্র এক মাস। যদিও এ্যামবাসিতে জমা হবার পর মাত্র পাঁচ দিনে ভিসা দেয়া হয় তারপরও পেপার প্রসেস করতে বেশ কিছু সময় লাগে। তাই আপনার যদি ইউরোপে চাকরি করার শখ থাকে তবে সার্বিয়া হতে পারে অনন্য। এখানে চাকরি করলে আপনি বিদেশী শ্রমিক ক্যাটাগরিতে যদিও ৪০০ ইউরো বেতন পাবেন কিন্ত পাশাপাশি থাকা ও খাওয়ার সুবিধা থাকায় আপনি এই টাকাটা সঞ্চয় করতে পারছেন। যদিও অনেক কোম্পানী আপনাকে থাকার সুবিধা দিলেও খাবার সুবিধা দেবেনা তারপরও মাসে আট হাজার টাকায় আপনি নিজের খাওয়াটা জোগাড় করতে পারবেন খুব সহজেই। সার্বিয়াতে সাধারনত: কন্সট্রাকশনের কাজ বেশী পাওয়া যায় তাই বলে ভাববেন না যে আপনাকে রাজমিস্ত্রীর কাজ করতে হবে। একটা বাড়ি বা মার্কেট নির্মান কাজের সাথে অনেক ধরনের কাজ জড়িত থাকে যেমন পাইপ ফিটিং, রড বাইন্ডিং, মিকচার মেশিন অপারেটর, ইলেক্ট্রিশিয়ান, ওয়েল্ডার, লেবার ইত্যাদি। এসব কাজ আপনি করতে পারবেন। বাংলাদেশের টাকার হিসাবে আপনি বেতন পাবেন চল্লিশ হাজার টাকার মতো। সবচেয়ে বড়ো ব্যপার হলো ইউরোপিয়ান এক্সপিরিয়েন্স সার্টিফিকেট আপনার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিষ। এটি পেলে আপনি সার্বিয়া থেকে ইউরোপিয়ান সেনজেনভুক্ত যে কোন দেশে কাজ করার জন্য চলে যেতে পারবেন। তাই আর দেরী কেন? আজই নেমে পড়ুন। আপনি যদি আমাদের ভেরিফায়েড এজেন্টের মাধ্যমে ভিসা করাতে চান তবে ফেসবুক পেইজে আসুন কারন এখানেই পরিপূর্ন ভিসা অফারটি পাবেন। আমাদের পেইজের ঠিকানা হলো: facebook.com/visamarketplace

Thursday, January 07, 2021

ক্রোয়েশিয়ায় নতুন নিয়ম ও সুজোগ



ক্রোয়েশিয়ার মত ভাল ইমিগ্রেশন সিস্টেম ইউরোপে অনেক জায়গাতেই নেই। যেমন আপনি যদি একটানা চার বছর ক্রোয়েশিয়ায় বৈধভাবে চাকরি করেন তাহলে আপনি PR বা পার্মানেন্ট রেসিডেন্সির জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং খুব সহজেই PR পেয়ে যাবেন। PR পেয়ে যাওয়ার এক বছর পরে আপনি সে দেশের পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। তাছাড়া সে দেশের শ্রম মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রণীত আইন গুলো বিদেশীদের জন্য বেশ উপযোগী। বাংলাদেশ থেকে যারা ক্রোয়েশিয়া তে চাকরি করতে যায় এবং তাদের সাথে কম্পানি যে চুক্তি করে থাকে সেখানে যাওয়ার পরে কোম্পানি ঠিক সেই বেতন দিতে বাধ্য থাকে। মধ্যপ্রাচ্য বা ইউরোপের অনেক দেশেই বাংলাদেশের বৈধ শ্রমিকরা সঠিক বেতন না পেলেও ক্রোয়েশিয়া তে পেয়ে থাকেন। এছাড়া ক্রোয়েশিয়াতে বিদেশীদের জন্য বিবাহ নীতি আইনও অনেক শিথিল। এ সমস্ত বিষয় বিবেচনা করলে ইউরোপীয় অনেক দেশের চেয়ে ক্রোয়েশিয়ার চাকরি আপনার জন্য অনেক বেশি লোভনীয় মনে হবে এবং এটি সঠিক। গত কয়েক মাস যাবত বাংলাদেশ থেকে ক্রোয়েশিয়ার কনস্যুলেটের মাধ্যমে যে ভিসা সিস্টেম চালু ছিল তা জানুয়ারি ২০২১ সালের ১ তারিখ থেকে পরিবর্তিত হয়ে গেছে। এখন থেকে একজন বাংলাদেশী চাকরি প্রার্থীকে ক্রোয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার পরে অবশ্যই দিল্লিতে গিয়ে ভিসা নিতে হবে। এর দ্বারা ক্রোয়েশিয়ার ভিসার ব্যাপারে চাকরিপ্রার্থীদের গ্রহণযোগ্যতা অনেকখানি বেড়েছে। ঢাকাস্থ কনস্যুলেট থেকে ভিসা নেওয়ার ব্যাপারে অনেকের দ্বিধা ছিল সেটা বর্তমানে নেই। এখন আগের মতোই ক্রোয়েশিয়ার জন্য দিল্লি গিয়ে ভিএফএস এ কাগজপত্র জমা দিয়ে দুই সপ্তাহ পর ভিসা গ্রহণ করা যাবে। 

২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে ক্রোয়েশিয়া সেনজেন দেশে পরিণত হওয়ার কথাটি আপনি নিশ্চয় ইতিমধ্যে শুনেছেন। সেখানে বর্তমানে ইউরো চালু হয়েছে এবং ক্রোয়েশিয়া ইইউভূক্ত একটি দেশ। এর মানে সেনজেন দেশে পরিণত হওয়ার জন্য একটি দেশকে যে সকল শর্ত পালন করতে হয় ক্রোয়েশিয়া তার সব কটি করেছে। কেবল অফিসিয়াল সিদ্ধান্তটুকু বাকি। তাই এখন ক্রোয়েশিয়ায় ঢোকার অর্থই আগামীর একটি সেনজেন দেশে প্রবেশ করা। বছরের মাঝামাঝি সময়ে ক্রোয়েশিয়া সেনজেন দেশে পরিণত হবার পরে ক্রোয়েশিয়ার ভিসার দাম বর্তমান ভিসার দাম এর চেয়ে অনেক বেড়ে যাবে। তাই আপনার উচিত হবে যত দ্রুত সম্ভব ক্রোয়েশিয়ার ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলা।

Friday, November 27, 2020

ক্রোয়েশিয়ার ভিসা এখন ঢাকা থেকেই

রোনার পরে মাল্টার আশা দেখা গিয়েছিল। ইটালীর ভিজিট ভিসা ও জব ভিসার দেখা পাওয়ার সুজোগও প্রায় কাছিয়ে এসেছিল। কিন্তু আকস্মাৎ সব আবার স্তব্দ। দেখা গেল করোনা শীতের মধ্যে আরও ব্যাপক আকারে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। এমন পরিস্থিতিতে প্রায় সবগুলো ইউরোপিও দেশ লক ডাউনে চলে গেছে। তবে এই লক ডাউনে নেই ক্রোয়েশিয়া। এই দেশটি বহাল তবিয়তে কাজ করে চলেছে। বর্তমানে ঢাকা থেকেই ক্রোয়েশিয়ার ভিসা হচ্ছে। ঢাকার জেমকন গ্রুপ ভিসার দায়িত্ব নিয়েছে। আপনার নিশ্চয়ই জানেন যে নাবিল আহমেদ এমপি যিনি যশোহর অঞ্চলের একজন মাননীয় এমপি, বর্তমানে ক্রোয়েশিয়ার কনসাল জেনারেল হিসাবে কর্মরত রয়েছেন বাংলাদেশে। এখন আপনি যদি ক্রোয়েশিয়া থেকে ওয়ার্ক পারমিট পান তবে আপনাকে কষ্ট করে দিল্লী যেতে হবেনা। খুব সহজেই আপনি ঢাকা থেকে ভিসা নিতে পারেন। ক্রোয়েশিয়া থেকে ওয়ার্ক পারমিট আসতে বড়োজোর দুই মাস লাগবে। এবং ঢাকায় জেমকন গ্রুপের অফিসে জমা দিলে তা দিল্লী থেকে ভিসা হয়ে আসতে ২০ দিন সময় নেবে। তারা আপনার পাসপোর্ট জমা রাখবে না। বা কোন পুলিশ ক্লিয়ারেন্সও চাইবে না। দিল্লী থেকে স্টিকার আসলে তারা আপনার পাসপোর্টে জাস্ট সেটা লাগিয়ে দেবে। দিল্লী যেতে গেলে বেশ কিছু টাকা নষ্ট হয়ে যায় এবং সময়ও নষ্ট হয়ে যায়। এরচেয়ে ঢাকা থেকে ভিসা নিলে খরচ হলেও তা আপনার সময় নষ্ট করবে না। বিদেশের হোটেলে অপেক্ষা করার চাইতে দেশে নিজের বাড়িতে অপেক্ষা করা অনেক সাশ্রয়ী ও নিরাপদ। তাই ক্রোয়েশিয়াতে আবেদন করুন ঢাকা থেকেই। আপনার জন্য ক্রোয়েশিয়াতে কাজ করেন এমন কিছু নিরাপদ এজেন্ট রয়েছে আমাদের। আমাদের ভিসা ক্লাবের মেম্বার হয়ে আবেদন করলে আমরা আপনাকে সেই সব এজেন্টের মাধ্যমে ভিসা পেতে সহায়তা করবো। বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পেইজে আসুন এবং লাইক দিয়ে আমাদের ইনবক্স করুন। ফেসবুক পেইজের ঠিকানা WWW.FACEBOOK.COM/VISAMARKETPLACE

Sunday, November 22, 2020

সৌদি যেতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আপডেট লাগবে না

 


সৌদিগামীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, যদিও পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের মেয়াদ ৬ মাস তারপরও যাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ১/১/২০২০ তারিখে বানানো হয়েছিল তারা সেই সার্টিফিকেট দিয়েই সৌদি ভিসা নিতে পারবেন। অর্থাত যাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের মেয়াদ ৬ মাসের বেশী হয়ে গেছে তারাও আবেদন করতে পারবেন। 

Wednesday, November 11, 2020

তবে কি চালু হতে যাচ্ছে H1B / H2B ভিসা?


ক্ষমতায় আসার পরপরই বেশ কিছু ভিসা ক্যাটাগরি ও তাদের ধরনের পরিবর্তন নিয়ে কথা বলেন আমেরিকার নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এর আগে ট্রাম্প প্রশাসন বিদেশে ভিসার ওপর যে কড়াকড়ি আরোপ করেছিলেন এবং স্পাউস ভিসা প্রায় বন্ধ করে দিতে বসেছিলেন, বাইডেন আসাতে এসব ভিসা নতুন করে অবমুক্ত হতে চলেছে। জানা গেছে বাইডেন এর পরিকল্পনা রয়েছে আমেরিকাতে H1B ভিসা সহ হাই স্কিল ভিসার সংখ্যা বাড়ানো এবং দেশভিত্তিক চাকরি ভিসার কোটা তুলে দেয়া। এর ফলে কোন কোন দেশ থেকে অসংখ্য শ্রমিক নিয়োগের পথ সুগম করলো আমেরিকা। এই বিশেষ সুবিধা দেয়ার ফলে ভারত থেকে প্রচুর নতুন অভিবাসী স্থান করে নেবে আমেরিকাতে। তবে এই নতুন নিয়মের ফলে বাংলাদেশও উপকৃত হবে বলে বিশ্বাস করেন সবাই। শুধু তাই নয় যারা এতোদিন আমেরিকাতে অবৈধভাবে বসবাস করে আসছিলেন তাদের পক্ষেও খুব দ্রুত গ্রীন কার্ড পাওয়া এবার সহজ হয়ে যাবে। আশা করা যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকেও দ্রুত H1B ভিসা চালু হতে পারে।

(ভিসা২৪বিডি ভিসা নিউজ ডেস্ক)

Monday, November 09, 2020

মাল্টায় পড়তে যাবেন কেন?

মাল্টা বেশ ছোট একটা দেশ অথচ তার কতো নাম । আপনি শুনলে আশ্চর্য হবেন যে মাল্টা আমাদের ঢাকা শহর থেকে কিছুটা বড়ো একটি দেশ । আয়তন ৩১৬ বর্গ কিলোমিটার মাত্র । অথচ এই দেশে যাবার জন্য হন্যে হয়ে থাকে শত শত মানুষ । কেন? কারন হলো এই দ্বীপরাষ্ট ইউরোপে অবস্থিত এবং ইটালীর পাশের একটি দেশ যেখান থেকে খুব সহজেই ইটালী ঢুকতে পারবেন আপনি । এই দেশে চাকরির পাশাপাশি অনেকেই পড়তে যাচ্ছে । পড়তে যাবার কারনও আছে । প্রথমত ইউরোপিও দেশ বলে এখানে পড়াশোনার মান অতি উন্নত ।

বর্তমানে বিশ্বের স্বনামধন্য সব দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা মাল্টায় পড়াশোনা করতে আসছে। মাল্টাতে উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা, বিভিন্ন খাতে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাল্টাতে ৮টির বেশি পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। যার মধ্যে বিশ্বের ৮০টি দেশ থেকে প্রত্যেক বছর প্রায় ১১ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনার জন্য এসে থাকে।আরও বেশ কয়েকটি কারনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ন হলো নিচের কারনগুলোঃ
এখানে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ডিগ্রি প্রদানকারী অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।
তুলনামূলকভাবে স্বল্প টিউশন ফি দিয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন।
স্বল্প খরচে বাস করতে পারবেন।
শিক্ষা খাতে নিত্যনতুন বৈচিত্র্য দেখতে পাবেন।
পড়ালেখার পাশাপাশি কাজ ও ব্যবসা করার সুযোগ পাবেন।
আইইএলটিএস ছাড়াও মাল্টায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করা যায়।
অনেক ধরনের কোর্স থেকে নিজের পছন্দমতো কোর্স বাছাই করে পড়তে পারবেন।
মাল্টায় অ্যাকাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি প্রফেশনাল শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করার উপায় রয়েছে। মাল্টায় বেশিরভাগ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোই উচ্চ শিক্ষা প্রদান করে থাকে। অ্যাকাডেমিক উচ্চ শিক্ষা প্রোগ্রামগুলো মূলত স্বাধীন বিষয়গুলোতে আলোকপাত করে এবং আপনি চাইলে যেকোনো বিষয় নিয়ে এখান থেকে গ্র্যাজুয়েট করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে প্রফেশনাল অ্যাক্টিভিটিসের জন্য তারা আপনাকে থিওরিটিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড প্রদান করবে। তাদের অ্যাকাডেমিক শিক্ষা ব্যবস্থাও লাতভিয়ার মতো ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড অফ অ্যাকাডেমিক এডুকেশনের অন্তর্ভুক্ত। এখান থেকে গ্র্যাজুয়েট সম্পন্ন করার পর নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর থিসিস করতে পারবেন, যেটা ব্যাচেরলরস ডিগ্রি এবং মাস্টারস ডিগ্রি উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
প্রফেশনাল উচ্চ শিক্ষা প্রোগ্রামগুলো মূলত বিভিন্ন বিষয়ের গভীরে আলোকপাত করে এবং আপনি চাইলে যেকোনো বিষয় নিয়ে এখান থেকে গ্র্যাজুয়েশন করতে পারবেন। তারা বর্তমানে যেসব বিষয় নিয়ে প্রফেশনাল উচ্চ শিক্ষা প্রদান করছে সেগুলোর মধ্যে কয়েকটি হচ্ছে আইটি, সিস্টেমস কনফিগারেশন, টেকনোলজিস এন্ড বিজনেস, রিসার্চ এন্ড সাইকোলজি ইত্যাদি। শিক্ষার্থীরা মূলত এক্ষেত্রে যেকোনো একটি বিষয় বাছাই করে সেটার উপর যথেষ্ট গুরুত্বের সাথে বিষয়টির গভীরে গিয়ে শিক্ষা গ্রহণ করবে।
মাল্টায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে যেসব ডকুমেন্টের প্রয়োজন পড়বে সেগুলো হচ্ছে,
মাল্টার ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে এটা প্রিন্ট করিয়ে হার্ড কপিতেও পূরণ করতে পারবেন।
দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। ছবিগুলো অবশ্যই সত্যায়িত করতে হবে।
আপনার অরিজিনাল পাসপোর্টের কপি এবং এর পূর্বে অন্য কোথাও ভিজিটের উদ্দেশ্যে গিয়ে থাকলে সেটার কপি।
৩০ হাজার ইউরো ব্যাংক ব্যালেন্সের সাথে ইউরোপিয়ান ট্র্যাভেল ইন্স্যুরেন্সের কনফার্মেশন লেটার।
‘কেন আপনি মাল্টায় যেতে চাইছেন’ এই বিষয়ের উপর একটি কাভার লেটার।
আপনার ফ্লাইট সম্পর্কিত সব ধরণের তথ্য ও টিকেটের কপি। একইসাথে রিটার্ন টিকেটের কপিও দেখাতে হবে।
মাল্টার অন্তর্ভুক্ত যেকোনো একটি হোটেল রিসার্ভেশনের কপি।
আপনার সিভিল স্ট্যাটাস বোঝানোর জন্য বিয়ের সার্টিফিকেট অথবা জন্ম নিবন্ধন পত্রের কপি।
এনরোলমেন্টের সত্যায়িত কপি। এক্ষেত্রে সত্যায়িত করে নিলে ভালো হয়।
মাল্টায় যে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চাইছেন সেখান থেকে লিভ অ্যাপ্রুভাল লেটারের কপি সংগ্রহ করতে হবে।মাল্টার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করার পর, আপনার জন্মদিন ও ভিএলএন নাম্বার দিয়ে ভিসার অবস্থান ট্র্যাকিং করতে পারবেন।ভিসা ও ভর্তির প্রসেসিং হওয়ার জন্য কমপক্ষে ৮০ থেকে ৯০ দিন লাগতে পারে। অনলাইনে ভিসার আবেদন করার জন্য সর্বোচ্চ ৬০০০০টাকা থেকে ৮০০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। অনলাইন ভিসা অ্যাসিস্ট অ্যাকাউন্ট করার জন্য ১০০০ টাকা থেকে ১৩০০ টাকা খরচ হবে। বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্টের জন্য ২৫০০ টাকা থেকে ২৮০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।এরপর আপনার টিউশন ফি পাঠাতে হবে সর্বোচ্চ ৫০০০ থেকে ৭০০০ ইউরো । আপনার ব্যাংক এ্যাকাউন্টে থাকতে হবে ২৫ লাখ টাকার মতো । সব মিলিয়ে আপনি যদি এই ভিসার কাজটি নিজে করতে যান তবে গলদঘর্মই হতে হবে । তারচেয়ে ভাল একজন ভিসা এজেন্টের সহায়তা নেয়া অনেক সহজ । আমাদের কয়েকজন ভেরিফায়েড এজেন্ট ফুল কন্ট্রাক্টে মাল্টা স্টুডেন্ট ভিসার অফারটি দিচ্ছেন অর্থাৎ তারা ভিসার আগে কোন টাকা নিচ্ছেননা। ফ্রি এ্যাসেসমেন্টের জন্য আপনার এসএসসি ও এইচএসসি মার্কশিট সার্টিফিকেট, পাসপোর্টের কপি ও ছবি assessment@visa24bd.com এই ইমেইল ঠিকানায় পাঠান। 
আমাদের এজেন্টগন ৯,৫০,০০০ টাকায় মাল্টার স্টুডেন্ট ভিসার প্যাকেজটি দিচ্ছেন। এর মধ্যে ১ বছরের টিউশন ফি সহ যাবতীয় খরচ রয়েছে। ভিসার আগে কোন টাকা কাউকে প্রদান করতে হবেনা। সেশন ২০২১
যোগাযোগ করুন 01772369451 নাম্বারে। 

Tuesday, October 27, 2020

ঢাকা থেকে নেবেন ক্রোয়েশিয়ার ভিসা


রোনার সংকটকাল এখন প্রায় শেষের পর্যায়ে। যদিও আমরা প্রতিনিয়ত রেডিও টিভিতে শুনছি যে সংক্রমন বাড়ছে, তারপরও ইউরোপ কিন্তু এর মধ্যেই সব গুছিয়ে ফেলেছে। তাদের প্রচুর মৃত্যুর কারনে বড়ো বড়ো ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে লোকবল সংকট দেখা দিয়েছে। যেজন্য তারা দ্রুত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো থেকে জনবল আমদানী করতে চাচ্ছে। ক্রোয়েশিয়াতে হোটেল, ইন্ডাস্ট্রিতে ভালো চাকরি রয়েছে যেগুলোতে আপনি আপনার যোগ্যতা প্রমান করতে পারেন। আপনার যদি শিক্ষাগত যোগ্যতা শূন্যের পর্যায়ে থাকে তারপরও সেখানে আবেদন করতে সমস্যা নেই। খুব দ্রুত আপনার জব অফার ও ওয়ার্ক পারমিট চলে আসবে। কাগজপত্র সব গুছানোর পর আপনাকে কোথাও পাঠাবেন না এজেন্ট। আগে ক্রোয়েশিয়ার জন্য দিল্লী যেতে হতো। এই অকটোবর মাসেও যখন দেখা গেল যে ইন্ডিয়া ভিসা দিচ্ছেনা তখন বাংলাদেশের কনসুলেট থেকে ঘোষনা দিল ঢাকাতেই ক্রোয়েশিয়ার পাসপোর্ট জমা নেয়া হবে এবং এখান থেকেই ভিসা দেয়া হবে। এজন্য ওয়ার্ক পারমিট আসার পর ধানমন্ডিতে অবস্থিত কনসুলেটে সব জমা করতে হবে। তাই এখন আর দিল্লী যেতে হচ্ছেনা। আপনি যদি আমাদের এজেন্টদের মারফত ক্রোয়েশিয়ার ভিসা করতে চান তবে আপনাকে পাসপোর্ট দিতে হবে ও একটি নিরাপত্তা চেক দিতে হবে। নিরাপত্তা চেকের বীপরিতে এগ্রিমেন্ট করতে হবে সরকারী স্ট্যাম্পের ওপর। এরপর সবকিছুই করবেন এজেন্ট। কাউকে কোন পেমেন্ট দিতে হবেনা ভিসার আগে। তবে খেয়াল রাখবেন আপনার রেকর্ডের উপর নির্ভর করেই আপনার সাথে কথা বলবেন এজেন্ট। অতীতে যদি আপনার কোন খারাপ রেকর্ড থাকে তবে আপনার নিকট থেকে এ্যাডভান্স চাইতেই পারেন এজেন্ট।
ভিসার দাম বর্তমান বাজারে সাড়ে ৭ লাখ টাকার মতো। এটি যেহেতু জব ভিসা তাই অবশ্যই সরকারীভাবে ম্যান পাওয়ার হবে। ম্যানপাওয়ার হবার পর ঢাকা থেকেই ফ্লাইট হবে। তবে ফ্লাইট বিষয়টা এয়ারলাইনস এর চলাচলের উপর নির্ভর করে হবে। অনেকেই ইটালীর ঘটনার পর ভয় পেয়ে গেছেন যে আপনাকে হয়তঃ ক্রোয়েশিয়া থেকে ফেরত দিতে পারে। না, এমন কোন সম্ভাবনা ক্রোয়েশিয়ার ক্ষেত্রে নেই। আজ পর্যন্ত কাউকে ক্রোয়েশিয়ান এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত আসতে হয়নি। 
আপনি যদি আগ্রহী হন ক্রোয়েশিয়ার জব ভিসার বিষয়ে তবে মেম্বার হয়ে নেবেন। তারপর আমাদের ফেসবুক পেজ থেকে এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে সরাসরি চলে যেতে হবে এজেন্টের অফিসে। ঢাকাতে ক্রোয়েশিয়ার ভালো কাজ করছে এমন আটজন এজেন্ট রয়েছে। এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে চলে আসুন এদের কাছে। আরেকটি বিষয় বলে রাখি ক্রোয়েশিয়াতে বেতন হবে ৫০০ ইউরো থেকে ৮০০ ইউরো পর্যন্ত। আপনার যোগ্যতার উপর নির্ভর করবে এটা। যার যতো বেশী যোগ্যাতা তার বড়ো বেতনের সম্ভাবনাও বেশী। আমাদের এজেন্টরা যথেষ্ঠ দক্ষ ভিসার ব্যপারে। আপনার ভিসা ৯৯% নিশ্চিত। এবং খুব কম সময়ে ভিসা হবে।

আমাদের ফেসবুক পেজের লিংক ঃ  

মেম্বার হবার জন্য এখানে ক্লিক করুন 


আমাদের সাম্প্রতিক ক্রোয়েশিয়ার ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক ক্রোয়েশিয়ার ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক চেক রিপাবলিক জব ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক চেক রিপাবলিক জব ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক কানাডা ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক কানাডা ভিসা
নিরাপত্তাজনিত কারনে কিছু তথ্য ঢেকে দেয়া হয়েছে।

আমাদের সাম্প্রতিক কানাডা ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক কানাডা ভিসা
নিরাপত্তাজনিত কারনে কিছু তথ্য ঢেকে দেয়া হয়েছে।

গত সেমিস্টারের কানাডা ভিসা

গত সেমিস্টারের কানাডা ভিসা

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা-২

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা-২

আমাদের চেক রিপাবলিক জব ভিসা -৩

আমাদের চেক রিপাবলিক জব ভিসা -৩

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৪

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৪

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৫

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৫

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৬

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৬

আমাদের গ্রীসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কপি

আমাদের গ্রীসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কপি

আমাদের সাম্প্রতিক গ্রীসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক গ্রীসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

আমাদের গ্রীস জব ভিসা -৩

আমাদের গ্রীস জব ভিসা -৩

জার্মানীর ভিসা

জার্মানীর ভিসা

ফেসবুকে আমাদের লাইক দিন

....

ভিসা ক্লাব মেম্বারশিপ ফর্ম মোবাইল ভার্সন

ভিসা ক্লাবের মেম্বার হবার জন্য বিকাশ এ্যাপ থেকে নিচের কোডটি স্ক্যান করে পেমেন্ট করুন।

ভিসা ক্লাবের মেম্বার হবার জন্য বিকাশ এ্যাপ থেকে নিচের কোডটি স্ক্যান করে পেমেন্ট করুন।

আমাদের মূল সাইট থেকে ভিসা আবেদন করতে নিচের QR কোডটি স্ক্যান করুন

আমাদের মূল সাইট থেকে ভিসা আবেদন করতে নিচের QR কোডটি স্ক্যান করুন

Communication

-----------আমাদের সম্পর্কে----------


আমরা কোন এজেন্সি নই।আমরা ৪৫টি স্বয়ংসম্পুর্ন আলাদা আলাদা এজেন্সি নিয়ে গঠিত একটি এসোসিয়েশন।আমরা যেকোন দেশের ভিসার জন্য আপনাকে সহায়তা করি সদস্য এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে কিন্তু আমরা কোন পারিশ্রমিক নেইনা কারন আমরা চাই বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ বিদেশ গমনের ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য পান এবং কোন ধরনের প্রতারনা ছাড়াই বিদেশ যেন গমন করতে পারেন। আপনারা আমাদের মাধ্যমে আবেদন করলে এটুকু বলতে পারি কোন ধরনের প্রতারনায় পড়বেননা। আমরা আপনাকে বলে দেবো আপনার নির্দিষ্ট দেশে গমনের প্রয়োজনে কোন এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করবেন। এই ব্লগে মোট ৩৪৪ টি পোস্ট আছে। প্রতিটি পোস্টই অনন্য এবং গুরুত্বপূর্ন। কিন্তু প্রথম পাতায় মাত্র ১৬টি পোস্ট দেখাবে। নিচের সর্বশেষ পোস্টের নিচে দেখুন সবুজ Older Post বাটন রয়েছে। এটিতে ক্লিক করুন, পূর্ববর্তী পোস্টগুলো দেখাবে। অথবা পাশের ‘বিদেশ ফোল্ডারসমূহ’ কলাম থেকে ক্লিক করে আপনার পছন্দনীয় দেশের ব্যপারে জানুন । পৃথিবীর প্রতিটি দেশের ব্যপারে এখানে রয়েছে অতি গুরুত্বপূর্ন তথ্য যা আপনার কাজে লাগবেই। ধন্যবাদ।

কানাডা স্কুলিং ভিসা

CROATIA JOB VISA

আলবেনিয়া জব ভিসা (বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন))

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন)

মাল্টা স্টুডেন্ট ভিসা (বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন)


এই ব্লগের পোস্ট সার্চ করুন



এই পেজটি দেখা হয়েছে সর্বমোট

-----------------------------------------------

আমাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় অফার

/----কানাডা স্কুলিং ভিসা----\ বিদেশ যেতে ইচ্ছুক প্রার্থীর ফোন, সেবাগ্রহীতাদের পছন্দ ও অন্যান্য সুত্র বিবেচনায় বর্তমানে আমাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় অফার হলো----কানাডা স্কুলিং ভিসা। কয়েকটি কারনে এ ভিসা অনন্য। ১। ৫-১৭ বছর বয়সী যে কোন স্কুলের ছাত্র ছাত্রী কানাডায় পড়তে যেতে পারবে। ২ নিশ্চিত ভিসা। ৩। কম সময়ে ভিসা। ৪। বাবা, মা ও ভাই বোন সাথে যেতে পারবে। ৫। কানাডাতে গার্ডিয়ান কাজ করতে পারবে ৬। তিন লাখ টাকায় ফ্যামিলি ভিসা

আমাদের দ্বিতীয় জনপ্রিয় অফার

/----সার্বিয়া জব ভিসা ----\ বিদেশ যেতে ইচ্ছুক ছাত্র ছাত্রীদের ফোন, সেবাগ্রহীতাদের পছন্দ ও অন্যান্য সুত্র বিবেচনায় বর্তমানে আমাদের দ্বিতীয় জনপ্রিয় অফার হলো----সার্বিয়া জব ভিসা কয়েকটি কারনে এ ভিসা দ্বিতীয় জনপ্রিয়। ১। উন্নত দেশ। ২। ফুলটাইম জব করা যায়। ৩। ভিসা পেতে ঝামেলা নেই। ৪। ফুল কন্ট্রাক্ট ভিসা। ৫। ভিসার আগে কোন টাকা প্রদানের প্রয়োজন নেই। ৬। এ্যামবাসি ফেস করার দরকার নেই।

ফেসবুকে আমাদের লাইক দিন

অনলাইনে ইংরেজী SPOKEN ENGLISH IELTS শিখুন CALL 01772369451

গত ৭ দিনের জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

বিদেশ ফোল্ডারসমূহ

All materials are copyrighted by VISAS4U. Powered by Blogger.

Followers

আমাদের ভিসা রেকর্ড এস্তোনিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড এস্তোনিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড এস্তোনিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড এস্তোনিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড আমেরিকা

আমাদের ভিসা রেকর্ড আমেরিকা

আমাদের ভিসা রেকর্ড ইউকে

আমাদের ভিসা রেকর্ড ইউকে

আমাদের ভিসা রেকর্ড মালয়শিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড মালয়শিয়া

এই সাইটটি কপি পেস্ট মুক্ত। HTML এডিটিং এর মাধ্যমে এর টেক্সট কপি করা ব্লক করা হয়েছে।

IELTS সম্পর্কে জানুন

Menu :

.

আমাদের সাম্প্রতিক চেক রিপাবলিক জব ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক চেক রিপাবলিক জব ভিসা

Contact Us

Name

Email *

Message *

Blog Archive

Label Cloud

Popular Posts