আপনি যদি এইচএসসি পাশ হয়ে থাকেন তবে আপনি সেখানকার ইউনিভার্সিটি বা কলেজগুলোর জন্য যোগ্য। আপনার যদি IELTS থাকে তবে আপনি অনেকক্ষেত্রে স্কলারশিপ পেতেও পারেন ইউনিভার্সিটিগুলোতে। আপনার এসএসসি ও এইচএসসি দুটির সিজিপিএ যদি একত্রিতভাবে সাত হয় হবে ভিসা হবে বলে আমরা ৯০ ভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারি। ব্যাচেলরে ভর্তির জন্য আপনার IELTS এ প্রয়োজন রয়েছে ৫.৫ থেকে ৬.০ এবং মাস্টার্সে দরকার ৬.০ থেকে ৬.৫ তবে এর ওপরে যতো বেশী থাকবে ততোই আপনার জন্য ভালো। যত বেশী ভালো রেজাল্ট তত বেশী পরিমান নিশ্চয়তা আপনি পাচ্ছেন ভিসার।
আমরা আমেরিকার ভিসার জন্য সাধারনতঃ রানিং স্টুডেন্ট খুঁজে থাকি। যারা ২০২৩ এর জানুয়ারীতে ভর্তি হবেন তাদের জন্য ইন্টার পাশের সময়সীমা সাধারন ২০১৯ গ্রহনযোগ্য। কারন এরপর করোনার কারনে পৃথিবীর প্রায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল দুই বছর।
এরপর ধরুন স্পনসর। আমেরিকার ইউনিভার্সিটিতে আপনার খরচ বুঝে বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে আপনার বাবার এ্যাকাউন্টে বেশ বড়ো পরিমান টাকা শো করতে হবে। সেজন্য একটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট দরকার। এই স্টেটমেন্ট যদি আপনার না থাকে তবে এজেন্ট এটির ব্যবস্থা করে দেন।
এবার আসা যাক পরিপূর্ন একটি হিসাবে। আপনি মাত্র ৬ লাখ টাকার মধ্যেই আমেরিকা চলে যেতে পারবেন আমাদের মাধ্যমে। অবিশ্বাস্য ঠেকছে ব্যপারটা? ঠেকারই কথা। তাহলে এবার হিসাবে আসুন।
১। বিশ্ববিদ্যালয় এডমিশন ফি ও ডিএইচএল ও অন্যান্য খরচ বাবদ আমরা একটি খরচ আপনার নিকট থেকে নেবো।
২। এ্যাম্বাসি ফি হিসাবে আপনাকে ব্যাংকে প্রদান করতে হবে ১৫০০০ টাকা।
৩। সেভিজ ফি হিসাবে আপনাকে ৩৫০ ডলার পরিশোধ করতে হবে।
৪। স্পনসর বাবদ খরচ হবে
সব মিলিয়ে ভিসার আগের খরচ ১ লক্ষ টাকা। ভিসার পর আমরা সার্ভিস চার্জ হিসাবে রাখবো ১,৫০,০০০ টাকা। টিউশন ফি হিসাবে মাত্র দুই থেকে ৩ লক্ষ টাকা প্রদান করতে হবে আপনাকে। বিমানভাড়া প্রায় ১ লক্ষ টাকা। সব মিলিয়ে আমেরিকা পৌছানো পর্যন্ত আপনার খরচ হবে প্রায় ৬ লক্ষ টাকা। এবার আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। এবার ডিসিশন নেবেন আমাদের মাধ্যমে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসায় যাবেন কিনা।
0 Reviews:
Post a Comment