আপনি যদি পড়াশোনার পাশাপাশি কাজের সুযোগ চান এবং পড়াশোনার শেষে স্থায়ী হওয়ার চিন্তা করেন তাহলে ইউরোপের দেশ সাইপ্রাসকে পছন্দের তালিকায় প্রথম দিকেই রাখতে পারেন-
কেন ইউরোপের দেশ সাইপ্রাস:
১. ভিসা নিশ্চয়তা শতভাগ।
২. আইএলটিএস ছাড়াও আবেদন করা যায়।
৩. টিউশন ফি ভিসা পাবার পরে দিতে হয়।
৪. তিন বছর থাকার পর স্থায়ী হওয়ার এর জন্য আবেদন করা যায়।
৫. কোর্সের যে কোন সময়ে ইউরোপের যে কোন দেশতে ক্রেডিট ট্র্যান্সফারের সুযোগ।
৬. তবে এজন্য আপনাকে কমপক্ষে এইচএসসি পাশ হতে হবে।
৭. স্টাডি গ্যাপ থাকালে কোন সমস্যা নাই। ভিসা হতে সময় ২-৩ মাস লাগবে। সাইপ্রাসের ইউনিভার্সিটিগুলোর খরচ বাংলাদেশ এর বেসরকারি ইউনিভার্সিটিগুলোর মতই।
৮. থাকা খাওয়ার খরচ প্রতিমাসে ১৫ হাজার-২৫হাজার বাংলাদেশি টাকা কিন্তু কিছু সুবিধা পাবেন।
যেমন: পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম জব করা যায়।
আবেদনের যোগ্যতা:
১. ন্যূনতম এইচএসসি পাশ
২. পাসপোর্ট এর মেয়াদ ১ বছর থাকতে হবে।
কিভাবে আবেদন করবেন: সাইপ্রাসে পড়াশোনার জন্য বেশ কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। এই প্রক্রিয়াগুলো হলো- ইউনিভার্সিটিতে আবেদন ও অফার লেটার সংগ্রহ, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট সংগ্রহ, মেডিকেল চেকআপ, টিউশন ফি প্রদান, কমপ্লিট ভিসা প্রসেসিং, এয়ার টিকেট সংগ্রহ, এয়ারপোর্ট পিক আপের ব্যবস্থা, সাইপ্রাসে বাসস্থান, পার্টটাইম জব সংগ্রহ। এ সকল বিষয় সমূহ সাধারণত বিভিন্ন স্টুডেন্ট কনসালটেন্ট ফার্ম সহযোগিতা দিয়ে থাকে। চাইলে আপনিও নিতে পারেন কোন কনসালটেন্ট ফার্মের সহযোগিতা। তেমনি আমাদের মাধ্যমে সাইপ্রাস যাওয়ার সহযোগিতা পেতে হলে আপনাকে আগে আমাদের ভিসা ক্লাব মেম্বার হতে হবে।
Enter your comment...সাইপ্রাস স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে খরচ কত হবে? আর কাজ করে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি বাড়িতে টাকা পাঠানো যাবে?
ReplyDeleteঅবশ্যই যাবে। খরচ হবে ৬৫০,০০০ টাকা্। সময় আছে মাত্র পনেরো দিন। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাসপোর্ট ও ছবি লাগবে। সব সার্টিফিকেট ও মার্কশিট এটেসটেড হতে হবে যথাযথ মিনিস্ট্রি থেকে। চাকরি করে পড়াশোনা করতে পারবেন ও হাজার বিশেক বাড়িতে পাঠাতে পারবেন আমাদের অভিজ্ঞতা তাই বলে।
Delete