কোন কোন দেশের ভিসার ক্ষেত্রে ১০০% নিশ্চয়তা দেয়া যায় যদি সেটা চেক রিপাবলিক, রাশিয়া বা মালয়শিয়া ভিসার ব্যাপার হয়। এছাড়া আমেরিকা বা কানাডা ভিসার ব্যপারে কেউ যদি ১০০% শব্দ উল্লেখ করে থাকে তবে তাকে প্রতারক ছাড়া কিছু ভাববেন না। চেক রিপাবলিক ভিসা কেন ১০০% গ্রান্টেড হয়? এর কারন হলো ওয়ার্ক পারমিট। চেক রিপাবলিকে যদি ওয়ার্ক পারমিট ঠিক থাকে তবে আপনার ভিসা হবে নিশ্চিত। পোল্যান্ডের ক্ষেত্রেও তাই। তবে চেকের ব্যপারে দেখবেন কিছু কিছু এজেন্ট অনেক কম টাকায় অফার দিয়ে থাকে যেমন ঢাকার ফকিরেরপুল এলাকার একজন এজেন্ট চেক রিপাবলিকের জন্য ৫ লক্ষ টাকা নিয়ে থাকে। পোল্যান্ডের জন্য নেন ৪ লাখ টাকা। এটা কিভাবে সম্ভব। আমাদের এক্সপার্ট বললো সেটাও সম্ভব। কারন তারা ইউরো দিয়ে আবেদন করে একজনের জন্য। যখন ওয়ার্ক পারমিট আসে তখন সেটা কপি করে আরও দশজনের নামে চালায়। তাহলে তো যা পায় তাই দিয়েই সম্ভব। সেক্ষেত্রে বাই চান্স যদি ভিসা হয়ে যায় তবে যা পাওয়া যায় তাই লাভ। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ভিসা না পাবার সম্ভাবনা তবে দিল্লী যদি ব্যস্ততার কারনে কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ না করে বা চেক কোম্পানী যদি ঠিক সময়মতো উত্তর না দেয় ভিসা ইস্যু হয়ে যেতে পারে। আর এজেন্টরা এই সুজোগটাই নেয়। খেয়াল রাখবেন ভিসা ইস্যু হলেও আপনি চেক রিপাবলিকে ঢোকার পর অবৈধ কারন আপনার প্রকৃত ওয়ার্ক পারমিট নেই। কোন কোম্পানীতে কাজ না থাকার অর্থ হলো যে আপনি অবৈধ।তাই কখনও কম টাকার অফারে প্রলোভিত হবেন না। যেখানে টাকা কম সেখানে ঘাপলা থাকতে পারে।
২০১৮ সালে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত দিল্লীর চেক রিপাবলিক এ্যম্বাসীর সকল এ্যাপয়েন্টমেন্ট শেষ হয়ে গেছে। তাই তারা আর কোন এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিচ্ছেনা। এই অকটোবর থেকে পুনরায় এ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়া শুরু হবে। শোনা যাচ্ছে আগের মতো ই-মেইলে এ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম চালু হতে যাচ্ছে। তবে আমাদের দিল্লীর সোর্স এখনও তা কনফার্ম করেননি। যদি ই-মেইল এ্যাপয়েন্টমেন্ট চালু করা হয় তবে তা সকলের জন্যই আশীর্বাদ বয়ে নিয়ে আসবে।
চেক রিপাবলিকের ওয়ার্ক পার্মিট ও জব ভিসার জন্য আমাদের ভেরিফায়েড এজেন্ট নিচ্ছেন ১২ লক্ষ টাকা যা আপনার নিকট থেকে ভিসার পর নেয়া হবে।তবে ওয়ার্ক পারমিট এলে আপনার নিকট থেকে ৪০ হাজার টাকা জমা নেয়া হবে। এ্যাপয়েন্টমেন্ট ডেট পাবার পর আপনাকে নিজের খরচে দিল্লী যেতে হবে। সেখানে আমাদের ভারতীয় এজেন্ট আপনাকে ভিসার ব্যপারে সহায়তা করবেন। পেপার জমা দিয়ে আপনি দেশে চলে আসবেন।চেক রিপাবলিক এ্যাম্বাসী আপনার নিকট থেকে কেবল আনুসঙ্গিক কাগজপত্র জমা রাখবে কিন্তু আপনার পাসপোর্ট ফেরৎ দিয়ে দেবে। পরবর্তীতে ভিসা তোলার জন্য আপনাকে আবার দিল্লী যেতে হবে তখন পাসপোর্টটি তারা এক ঘন্টার জন্য রাখবে এবং সেখানে স্টিকার মেরে দেবে।ভিসা নিয়ে আপনি দেশে আসার পর আমাদের ফি পরিশোধ করবেন।চেক রিপাবলিকে ভিসা পেতে সর্বোমোট আপনার ৮ মাস লাগতে পারে তবে যেদিন আপনি আমাদের কাছে এসে এ্যগ্রিমেন্ট করবেন ঠিক সেদিন থেকেই আপনি ইউরোপে যাবার প্রস্তুতি নেয়া শুরু করতে পারবেন কারন ভিসা কখনই রিজেক্ট হবেনা।
can you give me some information about student visa?
ReplyDeleteচেকে কি কোন প্রকার স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। সর্বোচ্চ কত বছরে ভিষা পাওয়া যাবে।
ReplyDeleteভিসা আসল নাকি নকল কীভাবে বুজবো
ReplyDeleteকোন ভিসা?
DeletePls bro contact this email Mrunknownsmoker@gmail.com
ReplyDeleteশারীরিকও স্বাস্থ্যগত পরীক্ষাকরাহয় নাকি চেকপ্রজাতন্ত্রগিয়ে বেতনকতোকন্টাক্ট কতোবছরএর জন্য
ReplyDeleteআমার ছোটভাই আছে সে নবম দশম পর্যন্তলেখাপড়া করেছে ওকে পাঠাতে পারলে আমি আর পা ভাড়িতাম না কারণআমি হাইস্কুলেরএকজন টিচার কারণদেশেইতো আমার চলার যোগ্যতাআছে।
কিভাবে চেক করবো
ReplyDeleteভিসা