কানাডায় যারা যাচ্ছেন তারা নানা পদ্ধতিতে কানাডা গমন করছেন। কেউ যাচ্ছেন ভিজিট ভিসায়। ভিজিট ভিসায় গিয়ে থেকে যাচ্ছেন। কেউ স্টুডেন্ট ভিসায়।স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ পার হবার পর তারা আর দেশে ফিরে আসছেনা ।
আবার কেউ ব্যবসায়ীক কারন দেখিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু একইভাবে ফিরে আসছেন না। আবার কেউ ইমিগ্রেশন ভিসা পেয়ে স্থায়ীভাবে চলে যাচ্ছেন। আমাদের কিছু এজেন্ট মেডিকেল ভিসা করছেন যা কানাডার ক্ষেত্রে একেবারে নতুন ধরনের। এটি একটি মেডিকেল ট্রেনিং ভিসা। আপনি কানাডায় যাচ্ছেন মেডিকেল ট্রেনিং এর জন্য। সেখানে পাঁচ কিংবা ছয় মাস থাকবেন, ট্রেনিং করবেন এবং ফিরে আসবেন নিজের দেশে। এটাই হলো ট্রেনিং ভিসা। প্রথমে আপনার নিজের মেডিকেল টেস্ট হবে যে আপনি মেডিকেলি ফিট। তারপর কাগজপত্র পাঠানো হবে কানাডায়। সেখানকার মেডিকেল ইউনিভার্সিটি বা হসপিটাল থেকে পেপার আসার পর আপনি সবকিছু জমা দেবেন এ্যামবাসিতে। এজন্য আপনার প্রথমে খরচ করতে হবে প্রথমে দশ হাজার টাকা যা নিজের মেডিকেল টেস্টের জন্য। এবং কানাডা থেকে পেপার আসার পর নিজের ভিসা ফি ও অন্যান্য খরচ বাবদ দিতে হবে তিরিশ হাজার টাকা। তাই ভিসার আগে খরচ হবে আপনার চল্লিশ হাজার টাকা। ভিসার পর এজেন্টকে দিতে হবে ৯ লক্ষ টাকা। এটির মধ্যে বিমানের টিকিটের খরচও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।আমাদের দেখা কানাডার ভিসার ব্যপারে এটিই সবচেয়ে সহজ ভিসা যার জন্য আইইএলটিএস বা ভালো রেজাল্টের কোন প্রয়োজন নেই। যে কেউ সহজেই এই ভিসাতে যেতে পারে। তবে এই ভিসাও কতোদিন বহাল থাকে বলা মুশকিল কেননা বাংলাদেশে একজন একটা কাজ সফলভাবে করতে থাকলে সকলে তাকে অনুসরন করে।সকলে যখন একই দিকে দৌড়ায় তখন কাজটার শৈল্পিক গুনগতমান নষ্ট হয়ে তা পাবলিক মানের হয়ে যায়। ফলে ভিসা হতে থাকে রিফিউজ। আমেরিকার ভিসার ক্ষেত্রে তাই ঘটেছে এবং অনেক দেশের ভিসার ক্ষেত্রে ঘটছে। তাই আপনার উচিৎ হবে আপনি ভিসা পেলে কি ভিসায় কোথায় যাচ্ছেন তা এয়ারপোর্ট পেরুনোর আগে কাউকে না বলা।
একনজরে কানাডার মেডিকেল ট্রেনিং ভিসার খরচ:
ভিসা: মেডিকেল ট্রেনিং ভিসা (ভিজিটর হিসাবে)।
কাগজপত্র: পাসপোর্ট, ছবি, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, বার্থ সার্টিফিকেট বা ন্যাশনাল আইডি/ স্মার্ট কার্ড,
খরচ: ভিসার আগে অফেরৎযোগ্য ৪০,০০০ টাকা ও ভিসার পর ৯ লাখ টাকা।
বিমানভাড়া: অন্তর্ভুক্ত।
এয়ারপোর্ট ট্যাক্স: অন্তর্ভুক্ত।
আবার কেউ ব্যবসায়ীক কারন দেখিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু একইভাবে ফিরে আসছেন না। আবার কেউ ইমিগ্রেশন ভিসা পেয়ে স্থায়ীভাবে চলে যাচ্ছেন। আমাদের কিছু এজেন্ট মেডিকেল ভিসা করছেন যা কানাডার ক্ষেত্রে একেবারে নতুন ধরনের। এটি একটি মেডিকেল ট্রেনিং ভিসা। আপনি কানাডায় যাচ্ছেন মেডিকেল ট্রেনিং এর জন্য। সেখানে পাঁচ কিংবা ছয় মাস থাকবেন, ট্রেনিং করবেন এবং ফিরে আসবেন নিজের দেশে। এটাই হলো ট্রেনিং ভিসা। প্রথমে আপনার নিজের মেডিকেল টেস্ট হবে যে আপনি মেডিকেলি ফিট। তারপর কাগজপত্র পাঠানো হবে কানাডায়। সেখানকার মেডিকেল ইউনিভার্সিটি বা হসপিটাল থেকে পেপার আসার পর আপনি সবকিছু জমা দেবেন এ্যামবাসিতে। এজন্য আপনার প্রথমে খরচ করতে হবে প্রথমে দশ হাজার টাকা যা নিজের মেডিকেল টেস্টের জন্য। এবং কানাডা থেকে পেপার আসার পর নিজের ভিসা ফি ও অন্যান্য খরচ বাবদ দিতে হবে তিরিশ হাজার টাকা। তাই ভিসার আগে খরচ হবে আপনার চল্লিশ হাজার টাকা। ভিসার পর এজেন্টকে দিতে হবে ৯ লক্ষ টাকা। এটির মধ্যে বিমানের টিকিটের খরচও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।আমাদের দেখা কানাডার ভিসার ব্যপারে এটিই সবচেয়ে সহজ ভিসা যার জন্য আইইএলটিএস বা ভালো রেজাল্টের কোন প্রয়োজন নেই। যে কেউ সহজেই এই ভিসাতে যেতে পারে। তবে এই ভিসাও কতোদিন বহাল থাকে বলা মুশকিল কেননা বাংলাদেশে একজন একটা কাজ সফলভাবে করতে থাকলে সকলে তাকে অনুসরন করে।সকলে যখন একই দিকে দৌড়ায় তখন কাজটার শৈল্পিক গুনগতমান নষ্ট হয়ে তা পাবলিক মানের হয়ে যায়। ফলে ভিসা হতে থাকে রিফিউজ। আমেরিকার ভিসার ক্ষেত্রে তাই ঘটেছে এবং অনেক দেশের ভিসার ক্ষেত্রে ঘটছে। তাই আপনার উচিৎ হবে আপনি ভিসা পেলে কি ভিসায় কোথায় যাচ্ছেন তা এয়ারপোর্ট পেরুনোর আগে কাউকে না বলা।
একনজরে কানাডার মেডিকেল ট্রেনিং ভিসার খরচ:
ভিসা: মেডিকেল ট্রেনিং ভিসা (ভিজিটর হিসাবে)।
কাগজপত্র: পাসপোর্ট, ছবি, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, বার্থ সার্টিফিকেট বা ন্যাশনাল আইডি/ স্মার্ট কার্ড,
খরচ: ভিসার আগে অফেরৎযোগ্য ৪০,০০০ টাকা ও ভিসার পর ৯ লাখ টাকা।
বিমানভাড়া: অন্তর্ভুক্ত।
এয়ারপোর্ট ট্যাক্স: অন্তর্ভুক্ত।
Good afternoon,
ReplyDeleteThanks for information about Canada medical training visa.
after complete the course training, someone can overstay there?
kindly tell us.