অনেক দিন চলে গেছে সবুর আলী ভিসা পায়নি। পথে ঘাটে ঘুরেছে, খুইয়েছে শেষ সম্বলটুকু। না, কেউ টাকা মারেনী তার। সে একটু বেশী সন্দেহপ্রবন ছিল। কাউকে বিশ্বাস করতোনা, যেখানে টাকা লাগবে সেখানে টাকা দিতেও ভয় পেত। এক এজেন্সি থেকে আরেক এজেন্সি ঘুরতো। লাভ হতোনা, সবাই টাকা চায়। কিন্তু সবুর আলী টাকা দিতে ভয় পায়। আরও নতুন নতুন এজেন্সি দরকার যারা সত্যি কাজ করছে। সেই বিশ বছর বয়স থেকে বিদেশ যাবার জন্য ঢাকায় ঘোরাঘুরি, আজ চলছে ছত্রিশ বছর। ষোল বছরেও তার শিকে ছেঁড়েনি। এখন সবুর আলীর ঘোরাঘুরির দিন শেষ। সেদিন ফোন করে জানালো জীবনেও ভিসা পোর্টালের নাম শোনেনি সে। তার এক বন্ধু যে আমাদের মাধ্যমে বিদেশ গিয়েছিল সেই আমাদের ওয়েবসাইটের ঠিকানা তাকে দিয়েছে। সে এখন প্রতিদিন আমাদের সাইটে ঢুকে একবার করে চেক করে নতুন কোন অফার পোস্টিং হয়েছে কিনা।
VISA24BD.COM সত্যিই কনসেপ্টটা একেবারে নতুন! কেউ আগ্রহী ছিলনা এমন একটা কনসেপ্টে। কেবল আমাদের চেয়ারম্যান যিনি এই প্রতিষ্ঠানের মালিক তিনিই একা স্বপ্নের জাল বুনতেন। যদি বিক্রয় ডট কম, কাইমু ডট কম তাদের পন্যের পসরা নিয়ে বসতে পারে নিজেদের পন্য না থাকার পরও তবে কেন ভিসা২৪বিডি পারবেনা। গত দুই বছরে তাই সত্যি হয়েছে। ভিসা২৪বিডি চমৎকারভাবে উৎরে গেছে তার নিজস্ব কর্মযজ্ঞে। এখন বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের একজন মানুষ ঢাকায় না এসেও নিজের বাড়িতে বসে ভিসার কাজ করতে পারছে। ফলে প্রতারনার ইতিহাস আমাদের বেলায় আর নেই। ধরুন সামাদ থাকেন সিলেটের সুনামগঞ্জে। সে ইংল্যান্ড যেতে চায়। তখন সে যা করলো তা হলোঃ
১। আমাদের ভিসা ক্লাবের পেইড মেম্বার হলো।
২। কনফার্মেশন পাবার পর তাকে www.visa24.com এ গিয়ে সাইন আপ করে নিজের রিজিউম বা সিভি আপলোড করতে হলো ছবি সহ।
৩। নির্দিষ্ট ভিসা বেছে নিয়ে আবেদন করতে হলো সরাসরি বাটন টিপে।
৪। সারা বাংলাদেশে যারা ইংল্যান্ডের কাজ করছেন তাদের কাছে সামাদের আবেদনপত্র পৌছে গেল সাথে সাথে। এমনকি যারা সিলেটে বসে ভিসার কাজ করছেন তারাও দেখতে পেলেন সামাদের সিভি। তখন সিলেটে অবস্থানরত আমাদের ভেরিফায়েড ভিসা এজেন্টদের আমরা বলি সামাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করার জন্য এবং তার সলভেন্সি চেক করার জন্য। তারা ওকে করলে আমরা ঢাকা থেকেই সঠিক ও সরকারী লাইসেন্সপ্রাপ্ত ও সরকারীভাবে ভেরিফায়েড এজেন্সির মাধ্যমে তার ভিসা প্রসেসিং শুরু করি।
৫। ভিসা হলে সামাদ সিলেট থেকেই থেকেই টাকা পরিশোধ করে দিতে পারবে আমাদের ব্যাংক এ্যাকাউন্টের মাধ্যমে।
অনেক ক্ষেত্রে ভিসা প্রার্থী কোন কিছু না জেনেই কোন দেশে আবেদন করে বসতে পারে, সেজন্যই আমরা www.visasforyou.blogspot.com ব্লগটি করেছি যেন প্রার্থী আবেদন করার আগে সেই দেশটি সম্পর্কে আমাদের ব্লগে পড়ে নিয়ে তারপর আবেদন করে। বর্তমানে আমরা সারা দেশে আমরা ভিসা ক্লাবের এই সুবিধা চালু করতে পারিনি। আমরা কেবলমাত্র ঢাকা, চট্টগ্রাম আর সিলেট ও নোয়াখালী বিভাগে এই সুবিধা চালু করেছি। আমরা চাচ্ছি সসম্ত বাংলাদেশের ভিসা এজেন্টগন যারা মানসিকভাবে দৃঢ়, সৎ ও বাক্যালাপে সংযমী ও ধার্মিক তারা আমাদের সাথে যোগ দেবেন। যে কোন এজেন্ট যে কোন দেশের কাজ করতে পারেন, আমাদের সাথে যোগ দিয়ে কাজ করলে এবং সঠিকভাবে কাজ করলে তিনি অবশ্যই বানিজ্যিকভাবে উপকৃত হবেন।
তবে সারা বাংলাদেশেই আমাদের ভিসা ক্লাব সদস্যগন রয়েছেন। ভিসা ক্লাব এর সদস্য হয়ে থাকলে আপনি অনেকভাবে উপকৃত হবেন। আমাদের রয়েছেঃ
১। ফোন কাউন্সেলিং এর সুবিধা।
২। স্কাইপি/ইমো কাউন্সেলিং এর সুবিধা।
৩। ভিসায় ডিসকাউন্ট সুবিধা। সরাসরি এজেন্টের কাছে ভিসার জন্য গেলে আপনি যে টাকা দেবেন তার চেয়ে ৫%-১০% কম অর্থ প্রদান করতে হবে আপনাকে আমাদের মাধ্যমে।
৪। প্রতারনাবিহীন ভিসা প্রসেসিং সুবিধা।
৫। সঠিক মূল্য।
৬। সঠিক সময়।
৭। বিমানভাড়ায় ছাড়।
মনে করুন, আপনার এলাকায় আমাদের কোন ভেরিফায়েড এজেন্ট নেই। সেক্ষেত্রে আপনাকে কাছের অঞ্চল থেকে ভিসা প্রসেসিং করতে হবে। সেক্ষেত্রেও আপনি সাতটি বিশেষ সুবিধা পাবেন। ভিসা ক্লাবের মেম্বার হবার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন ভিসা ক্লাব ফর্ম।
ভিসা২৪বিডিতে সাইনআপ করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন ভিসা২৪বিডিডটকম
বিকাশ করার জন্য বিকাশ মেন্যু থেকে ৩ নাম্বার অপশন PAYMENT চাপুন।
খেয়াল রাখবেন ভিসা ক্লাবের মেম্বার না হলে আমরা ফোন কাউন্সেলিং দেইনা। আগে ভিসা ক্লাবের মেম্বার হোন তারপর আমাদের ফোন করুন। আপনি ভিসা ক্লাব ফর্ম ফিলআপের সময় যে নাম্বারটি ব্যবহার করবেন সেই নাম্বার থেকে ফোন দেবেন তাহলে আপনি যে কোন সময় ফোন দিন না কেন আপনার ফোনটি ধরা হবে।
খেয়াল রাখবেন ভিসা ক্লাবের মেম্বার না হলে আমরা ফোন কাউন্সেলিং দেইনা। আগে ভিসা ক্লাবের মেম্বার হোন তারপর আমাদের ফোন করুন। আপনি ভিসা ক্লাব ফর্ম ফিলআপের সময় যে নাম্বারটি ব্যবহার করবেন সেই নাম্বার থেকে ফোন দেবেন তাহলে আপনি যে কোন সময় ফোন দিন না কেন আপনার ফোনটি ধরা হবে।
২০১৮ তে ভিসা ক্লাব কার্ডে পরিবর্তন আনা হয়েছে। |
0 Reviews:
Post a Comment