বাংলাদেশ থেকে নানা ধরনের আমেরিকান ভিসা প্রদান করা হয়। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন পেশার মানুষের জন্য, বিভিন্ন সুজোগে আবেদন করার অবকাশ রয়েছে। আমেরিকান ভিসার ক্যাটাগরিসমূহ জেনে নিন।
ভিসার ক্যাটাগরি সমূহ
ভিসার ধরণ সংখ্যা ১৮৫ হলেও সকল ভিসা মূলত দুই ভাগে বিভক্ত যথাঃ ইমিগ্রান্ট (স্থায়ী বসবাসের জন্য) এবং নন-ইমিগ্রান্ট (সাময়িক অবস্থানের জন্য)। আইনগতভাবে ভিসার প্রয়োজনীয় শর্তাবলি পূরণ যোগ্য যে কোন ব্যক্তি বৈধ প্রক্রিয়ায় ভিসার আবেদন করতে পারে এবং পেতে পারে। নিচে গুরুত্বপূর্ণ ও বহুল উপযোগিতা সম্পন্ন ক্যাটাগরি সমূহ তুলে ধরা হলো।
নন-ইমিগ্রান্ট সেকশন (NIV)
B-1/B-2 ভিসাঃ এটি মূলত ট্যুরিষ্ট বা পর্যটক ভিসা। যারা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে আসতে চায় এবং যারা অবকাশ যাপন করতে চায় তাদের জন্য উন্মুক্ত বলা যায়। তবে এই ভিসায় এসে চাকরি করার কোন অনুমোদন নেই।
E-1/E-2 ভিসাঃ এটা বিশেষ করে যারা USA তে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তাদের জন্য। বিনিয়োগকারী এবং প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা এই ভিসা পায় ।তবে এর জন্য অবশ্যই স্বাগতিক দেশ ও USA এর মধ্যকার বাণিজ্যিক চুক্তি থাকতে হয়।
F-1ও M-1ভিসাঃ শুধুমাত্র যারা USA তে পড়াশুনা করতে ইচ্ছুক এবং পড়াশুনা বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত কোন প্রশিক্ষণ নিতে চায়, তারাই আবেদন করতে পারবে এবং যোগ্য বিবেচিত হলে ভিসা পাবে।
H-1B ভিসাঃ এটা পেশা সম্পর্কিত। অভিজ্ঞ ও যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি যিনি কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত হন এবং নিয়োগকারী সেই ব্যক্তির পারিশ্রমিক প্রদান করবেন তা যদি লিখিত ভাবে প্রদর্শন করা হয়। তখন ভিসার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
K-1ভিসাঃ এটি USA নাগরিকের ভিনদেশি বাগদত্ত /বাগদত্তার জন্য প্রযোজ্য । যাদের ৯০ দিনের মধ্যে বিয়ে হবে-এমন শর্ত সাপেক্ষ।
P-1 ও R-1 ভিসাঃ নিয়ম-নীতি অনুসারে যথাযথ তথ্য প্রদান করে, নির্দেশিত প্রক্রিয়ায় খেলোয়াড়, শিল্পী,অভিনেতা/নেত্রীরা P-1 ভিসাতে এবং ধর্মীয় ক্ষেত্রে কাজের জন্য বিশেষ ব্যক্তি R-1 ভিসায় USA আসতে পারেন।
ভিসার ধরণ সংখ্যা ১৮৫ হলেও সকল ভিসা মূলত দুই ভাগে বিভক্ত যথাঃ ইমিগ্রান্ট (স্থায়ী বসবাসের জন্য) এবং নন-ইমিগ্রান্ট (সাময়িক অবস্থানের জন্য)। আইনগতভাবে ভিসার প্রয়োজনীয় শর্তাবলি পূরণ যোগ্য যে কোন ব্যক্তি বৈধ প্রক্রিয়ায় ভিসার আবেদন করতে পারে এবং পেতে পারে। নিচে গুরুত্বপূর্ণ ও বহুল উপযোগিতা সম্পন্ন ক্যাটাগরি সমূহ তুলে ধরা হলো।
নন-ইমিগ্রান্ট সেকশন (NIV)
B-1/B-2 ভিসাঃ এটি মূলত ট্যুরিষ্ট বা পর্যটক ভিসা। যারা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে আসতে চায় এবং যারা অবকাশ যাপন করতে চায় তাদের জন্য উন্মুক্ত বলা যায়। তবে এই ভিসায় এসে চাকরি করার কোন অনুমোদন নেই।
E-1/E-2 ভিসাঃ এটা বিশেষ করে যারা USA তে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তাদের জন্য। বিনিয়োগকারী এবং প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা এই ভিসা পায় ।তবে এর জন্য অবশ্যই স্বাগতিক দেশ ও USA এর মধ্যকার বাণিজ্যিক চুক্তি থাকতে হয়।
F-1ও M-1ভিসাঃ শুধুমাত্র যারা USA তে পড়াশুনা করতে ইচ্ছুক এবং পড়াশুনা বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত কোন প্রশিক্ষণ নিতে চায়, তারাই আবেদন করতে পারবে এবং যোগ্য বিবেচিত হলে ভিসা পাবে।
H-1B ভিসাঃ এটা পেশা সম্পর্কিত। অভিজ্ঞ ও যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি যিনি কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত হন এবং নিয়োগকারী সেই ব্যক্তির পারিশ্রমিক প্রদান করবেন তা যদি লিখিত ভাবে প্রদর্শন করা হয়। তখন ভিসার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
K-1ভিসাঃ এটি USA নাগরিকের ভিনদেশি বাগদত্ত /বাগদত্তার জন্য প্রযোজ্য । যাদের ৯০ দিনের মধ্যে বিয়ে হবে-এমন শর্ত সাপেক্ষ।
P-1 ও R-1 ভিসাঃ নিয়ম-নীতি অনুসারে যথাযথ তথ্য প্রদান করে, নির্দেশিত প্রক্রিয়ায় খেলোয়াড়, শিল্পী,অভিনেতা/নেত্রীরা P-1 ভিসাতে এবং ধর্মীয় ক্ষেত্রে কাজের জন্য বিশেষ ব্যক্তি R-1 ভিসায় USA আসতে পারেন।
ইমিগ্রান্ট সেকশন (IV)
স্থায়ী বসবাসের ভিসার বিশেষ কিছু পদ্ধতি রয়েছে। যেমন-
পরিবার ভিসাঃ ভিনদেশি কেউ যখন USA নাগরিকত্ব পান তখন তিনি তার পরিবারের দায়িত্ব বা জামিনদার হয়ে মা,বাবা,স্বামী-স্ত্রই,সন্তানের জন্য স্থায়ী বসবাসের আবেদন করার মাধ্যমে পরিবারকে আনতে পারেন।
নিয়োগকর্তা স্পন্সর ভিসাঃ এই ভিসার আওতায় বিভিন্ন বিভাগে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে এবং labor certification প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার মাধ্যমে বিজ্ঞানী,গবেষক,অধ্যাপক,ধর্ম মন্ত্রী আবেদন করে আসতে পারেন।
এছাড়া বিনিয়োগকারী স্থায়ী বসবাসের আবেদন করতে পারে যদি তার বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০হাজার ডলার বা তার বেশি হয়। আশ্রয়হীন,নিরাপত্তাহীন,জীবনের হুমকি ইত্যাদি ইস্যুতে বিশেষ প্রক্রিয়ায় স্থায়ী বসবাসের আবেদন করতে পারে।
পরিবার ভিসাঃ ভিনদেশি কেউ যখন USA নাগরিকত্ব পান তখন তিনি তার পরিবারের দায়িত্ব বা জামিনদার হয়ে মা,বাবা,স্বামী-স্ত্রই,সন্তানের জন্য স্থায়ী বসবাসের আবেদন করার মাধ্যমে পরিবারকে আনতে পারেন।
নিয়োগকর্তা স্পন্সর ভিসাঃ এই ভিসার আওতায় বিভিন্ন বিভাগে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে এবং labor certification প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার মাধ্যমে বিজ্ঞানী,গবেষক,অধ্যাপক,ধর্ম মন্ত্রী আবেদন করে আসতে পারেন।
এছাড়া বিনিয়োগকারী স্থায়ী বসবাসের আবেদন করতে পারে যদি তার বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০হাজার ডলার বা তার বেশি হয়। আশ্রয়হীন,নিরাপত্তাহীন,জীবনের হুমকি ইত্যাদি ইস্যুতে বিশেষ প্রক্রিয়ায় স্থায়ী বসবাসের আবেদন করতে পারে।
ধরুন আমার আমেরিকার business ভিসা আছে।
ReplyDeleteএখন আমি আমেরিকা ভ্রমন শেষে কানাডায় ঘুরতে যেতে চাই।
এজন্যে কি আমায় বাংলাদেশ থেকে ভিসা করিয়ে নিয়ে যেতে হবে নাকি আমেরিকা থেকেই করানো যায়।
আমেরিকা থেকেই করানো যাবে।
ReplyDeleteধরুন আমেরিকা তে আমার বড়ভাই আছে, সেখানে গ্রীন কার্ড ও পেয়েছে তাহলে এক্ষেত্রে আমি কিভাবে ওখানে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করবো বা কোন ধরণের ব্যবস্থা আছে?
ReplyDeleteগ্রীন কার্ড পেলে হবেনা। পাসপোর্ট থাকতে হবে। পাসপোর্ট থাকলেও উনি আপনাকে ইনভাইটেশন দিলে রিফিউজ হতে পারেন। আমেরিকা ইজ আন পেডিকটেবল।
Deleteযদি f4 ভিসায় কেউ যায়।তবে দেশে আসতেকি গ্রীনকার্ড লাগবে?আর যদি লাগে।তবে গ্রীনকার্ড পেতে কেমন সময় লাগবে?
ReplyDeleteআমার খালামনি ২০১১ সালে সব ভাইবোনের ভিসার জন্য আবেদন করে, ২০২৩ সালে ভিসা হওয়ার কথা আমার জন্ম ১৯৯৭ সালে, ভিসা ২০২৩ এ হলে তখন আমার বয়স হবে ২৬ বছর, আমি কি যেতে পারবো?
ReplyDeleteহ্যালে স্যার আমার কেউ নাই আমি কি যেতে পারবো, এর জন্য কি প্রক্রিয়া আছে
ReplyDeletenislam112@gmail.com