মোটিভেশন লেটার সাধারণত স্কলারশিপ বা ফান্ডিং পেতে প্রয়োজন হয়।এটি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রাথমিক রিকোয়ারমেন্ট হতে পারে। সার্টিফিকেট মার্কশিট সত্যায়িত করে যখন পাঠাবেন তখনই আপনাকে এসবের সাথে একটি মোটিভেশন লেটার দিতে হবে। অনেক সময় মাস্টার্সে ভর্তির জন্যও মোটিভেশন লেটার চাওয়া হয়। এই পত্রের মাধ্যমে আপনি মূলত আপনার নিজের সম্পর্কে বলার পাশাপাশি কেন আপনি নিজেকে স্কলারশিপ বা ফান্ডিং অথবা কোন কোর্সে ভর্তির উপযুক্ত মনে করছেন, তার সপক্ষে যুক্তি দাঁড় করাতে হয়। একইসাথে চাকরী বা ইন্টার্নশীপ পেতেও মোটিভেশন লেটার লিখতে হয়।
বিষয়বস্তু:
আপনার পূর্ববর্তী শিক্ষা, জ্ঞান, সনদ ইত্যাদি
কি বিষয়ে কোথায় পড়াশোনা করেছেন, কতগুলো সেমিস্টার ছিল, ডিগ্রির নাম ইত্যাদি
কাজের অভিজ্ঞতা, যদি থাকে
বিষয়গত বিদ্যা, দক্ষতা (স্কিল), ভাষাগত যোগ্যতাখন
পুরষ্কার (এওয়ার্ড), বৃত্তি, সম্মাননা ইত্যাদি
একাডেমিক মোটিভেশন
কেন আপনি এই বৃত্তির বা ভর্তির জন্য আবেদন করছেন, এই শিক্ষা আপনার ভবিষ্যতের জন্য কিভাবে কাজে লাগবে, ইত্যাদি।
আপনি যদি কোন বিশেষ ইউনিভার্সিটি পছন্দ করে থাকেন, তাহলে সেটার পেছনের কারণগুলো কি কি?
কেন আপনি জার্মানিতে বা অন্য কোন দেশে পড়তে যেতে চান?
উপরোক্ত কারণসমূহ দর্শানোর সময় আপনার ব্যক্তিগত, ক্যারিয়ার ইত্যাদি লক্ষ্যের সাথে কোন সম্পর্ক থাকলে সেটা লিখতে পারেন।
বৃত্তি বা ফান্ডিং আবেদন
কেন আপনি নির্দিষ্ট কোন বৃত্তি আবেদন করেছেন?
আপনি এই বৃত্তি থেকে কি প্রত্যাশা করছেন?
এই বৃত্তি কিভাবে আপনার ব্যক্তিগত বা প্রফেশনাল লক্ষ্য পৌঁছুতে সাহায্য করবে?
ব্যক্তিগত তথ্য (Personal Interest)
আপনার পাঠ্যক্রমের বাইরে অর্জিত বিশেষ কৃতিত্ব আপনি এখানে লিখতে পারেন। দাবা টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বা আঞ্চলিক প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ বা কোন স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করা ইত্যাদি অনেক কিছুই এখানে আসতে পারে।
লেটার অফ মোটিভেশনের দৈর্ঘ্য ১-৩ [এ-ফোর] পাতার মধ্যে হওয়া উচিত।
মোটিভেশন পত্রের উদাহরণঃ
0 comments:
Post a Comment