Follow us

শুধুমাত্র আমেরিকা কানাডা ইংল্যান্ড এর স্টুডেন্ট ভিজিট ভিসা
হোয়াটসএ্যাপ করুন ০১৭৭২৩৬৯৪৫১

Newsletter

আমেরিকার স্টেট ইউনিভার্সিটি, কানাডার নামকরা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি চলছে।আমেরিকা কানাডা ইউকে ফুল কন্ট্রাক্ট ভিসা 01772369451

Monday, January 04, 2016

IELTS সম্পর্কে জানুন

(IELTS করার জন্য সরাসরি কল দিন ০১৭৭২৩৬৯৪৫১ এ।)

আইইএলটিএস' হচ্ছে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার সনদ, যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। IELTS (The International English Language Testing System)। যাদের মাতৃভাষা ইংরেজি নয় তাদের অনেক দেশে উচ্চশিক্ষা কিংবা ভিসার আবেদন করতে ভালো আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হয়। আইইএলটিএস পরীক্ষাপদ্ধতি দুই ধরনের, ‘একাডেমিক’ ও ‘জেনারেল’। উচ্চশিক্ষায় বিদেশে যেতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের ‘একাডেমিক আইইএলটিএস’ টেস্টে অংশ নিতে হয়। যে কেউ এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে। এ জন্য কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।  

অফিসিয়াল সাইট:

গ্রহণযোগ্যতা বিশ্বজুড়ে
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ সূত্রে জানা যায়, ১৪ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ও পেশাজীবী উচ্চশিক্ষা ও চাকরির লক্ষ্যে প্রতিবছর আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নেন। ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের এক্সামিনেশনস ডাইরেক্টর পিটার এশটন জানান, উচ্চশিক্ষা ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশে ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর থাকা বাধ্যতামূলক। গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে টোফেলের চেয়ে অনেক এগিয়ে আইইএলটিএস।

পরীক্ষা পরিচালনা
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ, ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি অস্ট্রেলিয়া যৌথভাবে পরিচালনা করে আইইএলটিএস পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় নীতি নির্ধারক কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও বিশ্বব্যাপরী পরীক্ষা পরিচালনা ও শিক্ষার্থীদের কাছে তথ্য পৌছে দেওয়ার মূল ভূমিকা পালন করছে বিট্রিশ কাউন্সিল ও আইডিপি অস্ট্রেলিয়া। সারা বিশ্বে একই প্রশ্নপত্র ও অভিন্ন নিয়মে পরিচালিত হয়।  

কিছু ভুল ধারণা
অনেকেই মনে করেন আইইএলটিএস অনেক কঠিন একটি পরীক্ষা। আসলে এটি ভুল ধারণা। ব্রিটিশ কাউন্সিল সূত্র মতে, ইংরেজিতে মোটামুটি দক্ষ হয়েও এ পরীক্ষায় ভালো স্কোর সম্ভব। যদিও যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া কিংবা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যেভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষা পরিচালিত হয় বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়।

পরীক্ষা পদ্ধতি
দুটি মডিউলে আইইএলটিএস পরীক্ষা দেওয়া যায়। একাডেমিক এবং জেনারেল ট্রেনিং। স্নাতক, স্নাতকোত্তর অথবা পিএইচডি পর্যায়ে পড়াশোনার জন্য একাডেমিক মডিউলে পরীক্ষা দিতে হয়। কোনো কারিগরি বিষয় বা প্রশিক্ষণে অংশ নিতে হলে সাধারণত জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হয়। এ ছাড়া সেকেন্ডারি স্কুলে ভর্তি এবং ইমিগ্রেশনের জন্য জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হবে। আইইএলটিএস পরীক্ষায় বসার আগে জেনে নিন কোন মডিউলে আপনাকে পরীক্ষা দিতে হবে। দুটো পদ্ধতিতে পার্থক্য খুব সামান্য। আইইএলটিএস পরীক্ষায় দুই ধরনের মডিউলেই চারটি অংশ থাকে। Listening, Reading, Writing ও Speaking।  

লিসেনিং (Listening)
কথোপকথন শুনে বোঝার ক্ষমতা যাচাই করা হয় এ অংশে। চারটি বিভাগে মোট ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। আপনাকে একটা প্যাসেজ ইংরেজিতে বাজিয়ে শোনানো হবে, আর সামনে থাকবে প্রশ্নপত্র, ঐ শোনার ভিত্তিতে আপনাকে উত্তর করতে হবে, কী বোঝানো হয়েছে ঐ অডিও টেপে। মোটামুটি ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। শেষ ১০ মিনিটে উত্তরপত্রে উত্তর লিখতে হয়। একটি বিষয় কেবল একবারই বাজিয়ে শোনানো হয়। কোনো অংশ শুনে না বুঝতে পারলে সেটা নিয়ে আর মাথা না ঘামানোই ভালো। কারণ, এতে পরবর্তী প্রশ্নগুলোর উত্তর বুঝতে না পারার ঝুঁকি থাকে। সঠিক উত্তর বেছে নেওয়া, সংক্ষিপ্ত উত্তর, বাক্য পূরণ ইত্যাদি নানা ধরনের প্রশ্ন থাকতে পারে।  

রিডিং (Reading)
অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতে IELTS এর সবগুলো পার্টের মধ্যে এটি কঠিন মনে হয়। এখানে তিনটি বিভাগে ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। সময় এক ঘণ্টা। Reading-এ টেস্ট করা হয় একটা প্যাসেজ পড়ে বোঝার ক্ষমতা। আপনাকে বিশাল বিশাল তিন-চারটা প্যারাগ্রাফ দেয়া হবে, তার থেকে আপনাকে অত্যন্ত সিম্পল সিম্পল উত্তর দিতে হবে। কিন্তু ঐ সিম্পল সিম্পল উত্তরগুলো আপনি সহজে পারবেন না, যদি না আপনি প্যাসেজটা ঠিকমতো বুঝতে পারেন। প্যাসেজটা আপনি ঠিকমতো বুঝতে হলে আপনাকে প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে, আর তাহলে বাকি প্যাসেজে সময় কমে আসবে। এভাবেই এই সহজ পরীক্ষাটা সব পরীক্ষার্থীর জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অর্থাৎ এই পরীক্ষায় আপনি যদি কিছু কৌশল রপ্ত না করে চলে যান, তাহলে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে পারবেন না, সে আপনি যতই কনফিডেন্ট হোন না কেন? ইংরেজি মিডিয়ামের শিক্ষার্থীরা এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারেন। এখানেও বাক্য পূরণ, সংক্ষিপ্ত উত্তর, সঠিক উত্তর খুঁজে বের করা ইত্যাদি প্রশ্ন থাকবে। পড়ার সময় গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোয় দাগ দিয়ে রাখুন। উত্তর খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।  

রাইটিং (Writing)
এখানে যাচাই করা হয় আপনি কতটুকু কল্পনাশক্তি খাটাতে পারেন এবং একটা বিষয়ের উপরে লিখতে পারেন। এক ঘণ্টায় দুটি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। দ্বিতীয় প্রশ্নটিতে প্রথম প্রশ্নের চেয়ে দ্বিগুণ নম্বর থাকে। এজন্য শুরুতেই দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর ভালোভাবে লিখতে পারেন। প্রথম প্রশ্নটিতে মোটামুটি ২০ মিনিট সময় দিতে পারেন। অন্তত ১৫০ শব্দের উত্তর লিখতে হবে। দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর দিতে ৪০ মিনিট নিতে পারেন। অন্তত ২৫০ শব্দ লিখতে হবে। শব্দসংখ্যা একটু বেশি হলে ক্ষতি নেই। কিন্তু কম হলে নম্বর কমে যাবে। প্রথম প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো চার্ট, ডায়াগ্রাম থাকে। এ থেকে নিজের কথায় বিশ্লেষণধর্মী উত্তর লিখতে হয়। দ্বিতীয় প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো বিষয়ের পক্ষে, বিপক্ষে মত বা যুক্তি উপস্থাপন করতে হয়।  

স্পিকিং (Speaking)
এখানে কোনো লেখালেখী নেই। আপনাকে নির্দিষ্ট দিনে পরীক্ষাস্থলে (সাধারণত ব্রিটিশ কাউন্সিলে) যেতে হবে। সেখানে দু-তিনজন পরীক্ষকের সামনে আপনাকে বসতে হবে। তাঁরা আপনাকে বিভিন্নভাবে ইংরেজিতে প্রশ্ন করবেন, আপনি তাঁর উত্তর দিবেন। তিনটি অংশে মোটামুটি ১১ থেকে ১৪ মিনিটের পরীক্ষা হয়। প্রথম অংশে পরীক্ষার্থীকে কিছু সাধারণ প্রশ্ন করা হয়, যেমন - পরিবার, পড়াশোনা, কাজ, বন্ধু ইত্যাদি। চার থেকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে উত্তর দিতে হয়। দ্বিতীয় অংশে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে এবং দুই মিনিট কথা বলতে হয়। এর আগে চিন্তা করার জন্য এক মিনিট সময় দেওয়া হয়। তৃতীয় অংশে চার থেকে পাঁচ মিনিটের জন্য পরীক্ষকের সঙ্গে কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে কথোপকথন চালাতে হয়।

উদাহরন: Suppose, you have visited a Pharmaceutical company. Now would you please explain what did you see there?- মার্কা একটা প্রশ্ন করতে পারে।

প্রস্তুতি
আইইএলটিএস পরীক্ষা নিয়ে উত্কণ্ঠার কিছু নেই। নিয়মিত প্রস্তুতি নিয়ে যথেষ্ট ভালো স্কোর করা সম্ভব। শুরুতেই আপনার লক্ষ্য ঠিক করে নিন। তবে ইংরেজিতে আপনার এত দিনকার যা দক্ষতা, সে অনুযায়ীই লক্ষ্য ঠিক করবেন। রাতারাতি ভালো স্কোর করা সম্ভব নয়। আবার ইংরেজিতে আপনি যথেষ্ট দক্ষ হলেও কোনো প্রস্তুতি ছাড়া পরীক্ষা দিয়ে আশানুরূপ স্কোর করা সম্ভব নয়। রোজকার কাজের মধ্যেই অন্তত ৩০ মিনিট সময় বরাদ্দ রাখুন এ জন্য। কত দিন ধরে প্রস্তুতি নেবেন, এটা আপনার দক্ষতার ওপর নির্ভর করে। অন্তত তিন মাস সময় হাতে রাখা ভালো। প্রশ্নপত্র সমাধান করাটা প্রস্তুতির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ঘড়ি ধরে প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। সম্ভব হলে পরীক্ষার পরিবেশে একসঙ্গে সব অংশের পরীক্ষা দিন।

কেমব্রিজ থেকে প্রকাশিত আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নীলক্ষেতে কিনতে পাওয়া যায়। এগুলো সমাধান করুন। বাজারে অসংখ্য বই পাবেন। তবে সবই নির্ভরযোগ্য এ কথা বলা যায় না। এ পরীক্ষার জন্য কোচিং করবেন কি না এটা সম্পূর্ণ আপনার সিদ্ধান্ত। তবে যা-ই করুন বাড়িতে নিজে পড়াশোনা করতে হবে। আইইএলটিএস নিবন্ধনের সময় প্রস্তুতির জন্য দুটি ছোট বই দেওয়া হয়। এগুলো ভালোমতো পড়ুন ও সমাধান করুন। ব্যাকরণের অনেক খুঁটিনাটি জানতে পারবেন। আবার এমন অনেক বিষয়, যা স্কুল-কলেজে পড়েছেন কিন্তু এখন মনে নেই, তা ঝালিয়ে নিতে পারবেন। এ পরীক্ষা নিয়ে অনেকের কাছ থেকে অনেক রকম কথা শুনতে পাবেন। এতে দ্বিধা বা উত্কণ্ঠায় ভুগবেন না। আইইএলটিএস সম্পর্কে যেকোনো তথ্য পেতে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হলো ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং আইডিপি, বাংলাদেশ। ব্রিটিশ কাউন্সিলের লাইব্রেরিতে প্রস্তুতির জন্য প্রচুর ভালো বই পাবেন। তবে এগুলো ব্যবহারের জন্য লাইব্রেরির সদস্য হতে হবে। নীলক্ষেত থেকে যেনতেন বই কিনে অর্থ ও সময় নষ্ট না করাই ভালো। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, আইডিপি অস্ট্রেলিয়া এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের সরাসরি তত্ত্বাবধানেই আইইএলটিএস হয়। তাদের কাছ থেকেই যখন সরাসরি তথ্য পাচ্ছেন, তখন অন্য কোথাও যাওয়াটা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়।

বই পরিচিতি
Listening: লিসেনিং-এর জন্য Cambridge-এর সিরিজ আছে। খুব ভালো। তবে প্রথম দুটো (মানে 1 এবং 2 খুব সাধারণ মানের)। ভালো কিছু শেখা যাবে 3, 4, 5, 6 -এই বইগুলো থেকে। এই বইগুলো CD-সহ কিনতে হবে। অথবা কারো থেকে পেনড্রাইভে সফ্‌ট কপিও সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
Reading: অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতে রিডিং-এর জন্য তুহিন রহমানের-এর TOP TIPS FOR IELTS বইটা সহজ এবং বোধগম্য।
Writing: রাইটিং-এর জন্য ভালো বই হচ্ছে তুহিন রহমানের  IELTS Writing বইটি।
Speaking: স্পীকিং-এর জন্য Khan’s Cue-Card 1 এবং 2 বেশ কার্যকরী।

স্কোর
এক থেকে নয়-এর স্কেলে আইইএলটিএসের স্কোর দেওয়া হয়। চারটি অংশে আলাদাভাবে ব্যান্ড স্কোর দেওয়া হয়। এগুলোর গড় করে সম্পূর্ণ একটি স্কোরও দেওয়া হয়। এ পরীক্ষায় কৃতকার্য বা অকৃতকার্য হওয়ার কোনো বিষয় নেই। আপনার প্রয়োজনীয় স্কোর করতে পারলেই পরীক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্য সফল হবে। ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে সাধারণত সাড়ে ছয় থেকে সাড়ে সাত পেতে হয়। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যান্ড স্কোরও আলাদাভাবে ভালো করতে হয়। সম্পূর্ণ স্কোর যত ভালোই হোক না কেন, একটি বিভাগে স্কোর কমে গেলে ভর্তির সুযোগ না-ও পেতে পারেন। পরীক্ষা দেওয়ার আগেই জেনে নিন ন্যূনতম কত স্কোর প্রয়োজন। আইইএলটিএস স্কোরের মেয়াদ থাকবে দুই (২) বছর।

আইইএলটিএস স্কোর স্কেল
আইইএলটিএস স্কোরসমূহের শুরু ১ থেকে ৯ পর্যন্ত। স্কোরগুলোর স্বীকৃতিস্বরুপ হচ্ছে -
  • ব্যান্ড ৯ দক্ষ ব্যবহারকারী
  • ব্যান্ড ৮ খুব ভালো ব্যবহারকারী
  • ব্যান্ড ৭ ভালো ব্যবহারকারী
  • ব্যান্ড ৬ পর্যাপ্ত ব্যবহারকারী
  • ব্যান্ড ৫ পরিমিত ব্যবহারকারী
  • ব্যান্ড ৪ সীমিত ব্যবহারকারী
  • ব্যান্ড ৩ অতিরিক্তমাত্রায় সীমিত ব্যবহারকারী
  • ব্যান্ড ২ ব্যবহারকারী নয়
  • ব্যান্ড ১ যারা অপ্রাসঙ্গিক উত্তর দিয়েছে বা যারা communicate ব্যর্থ হয়েছে
  • ব্যান্ড ০ পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেনি / উত্তর দেয়নি

প্রস্তুতি ও পরীক্ষা সংক্রান্ত আরও কিছু তথ্য
  • শুরুতেই একটি মডেল টেস্ট দিন এতে নিজের দক্ষতা সম্পর্কে ধারণা পাবেন।
  • কত নম্বর পেলে স্কোর কেমন হবে, এটা নিশ্চিত করে বলা যায় না। ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে এ ব্যাপারে খোঁজ নিতে পারেন।
  • ভুল বানানের জন্য নম্বর কমে যায় তাই বানানে সতর্ক হোন।
  • যে কয় শব্দে উত্তর দিতে বলা হয়, সে কয় শব্দই লিখতে হবে। দুটি শব্দের মধ্যে উত্তর লিখতে বললে আপনি এক বা দুই শব্দ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু দুইয়ের বেশি শব্দ হলে নম্বর পাবেন না।
  • ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা যায় না। কাজেই সব প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করুন।
  • স্পিকিংয়ে (speaking) ভালো করতে হলে বন্ধুবান্ধব, পরিচিতদের সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করুন। অনেকে খুব ভালো ইংরেজি জানেন। কিন্তু বলতে অসুবিধা বোধ করেন। এ পরীক্ষার জন্যই নিয়মিত প্রস্তুতি নেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
  • প্রশ্নপত্র সমাধান করে আপনি নিজেই অনেকখানি মূল্যায়ন করতে পারবেন। তবে আরও নির্ভরযোগ্যতার জন্য মক টেস্ট (Mock Tast) দিতে পারেন। ব্রিটিশ কাউন্সিল, উইংসসহ (Wings) বিভিন্ন কোচিং সেন্টার যেমন সাইফুরস, মেন্টরস, গেটওয়েতে নির্দিষ্ট ফির বিনিময়ে মকটেস্ট দেওয়া যায়।
  • পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নিন।

রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া
  • পরীক্ষার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ব্রিটিশ কাউন্সিলের ঢাকা, চট্টগ্রাম অথবা সিলেট শাখায়। তাদের অনুমোদিত 'রেজিস্ট্রেশন পয়েন্ট' থেকেও রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। পরীক্ষার তিন থেকে চার সপ্তাহ আগেই রেজিস্ট্রেশন করা ভালো।
  • পরীক্ষার্থীরা অনলাইনেও রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। ফি পরিশোধ-সংক্রান্ত দিকনির্দেশনা অনলাইনেই পাওয়া যাবে।
    ব্রিটিশ কাউন্সিলের অফিশিয়াল সাইটের 'রেজিস্ট্রার ফর আইইএলটিএস' থেকে 'রেজিস্ট্রার অনলাইন' ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য এন্ট্রির মাধ্যমে পরীক্ষার্থীরা সহজেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন করতে খরচ পড়বে ১৫২০০ টাকা।
  • বি.দ্র: রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীর পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। রেজিস্ট্রেশনের সময় এমআরপি পাসপোর্টের ১ম পৃষ্ঠার ফটোকপি জমা দিতে হবে।
  • ১ কপি সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট আকারের ছবি ( ছয় মাসের অধিক পুরানো নয় এমন ছবি) এবং রেজিস্ট্রেশন ফরমে চশমা পরিচিত ছবি গ্রহণযোগ্য নয়।
  • আপনার নিবন্ধন ফর্ম কাছের কোন ব্রিটিশ কাউন্সিল অফিস অথবা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ব্রাঞ্চের বুথে অথবা রেজিস্ট্রেশন পয়েন্টে জমা দিন।
  • আপনি আপনার পরীক্ষা খরচ ব্যাংক ড্রাফট অথবা নগদ অর্থের মাধ্যমে ব্রিটিশ কাউন্সিলে অথবা রেজিস্ট্রেশন পয়েন্ট অথবা ব্রিটিশ কাউন্সিলের ডিপোজিট স্লিপ পূরন করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের শাখাগুলোতে জমা দিতে পারেন।
  • আপনি যদি অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করেন তবে রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার ইমেইলে একটি কনফার্মেশন লেটার যাবে। সেখানে একটি রেফারেন্স নাম্বার থাকবে। সেই রেফারেন্স নাম্বার ও আপনার ইমেইল আইডি দিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলের একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এখানে অনেক তথ্য থাকবে। রেজিস্ট্রেশনের টাকা জমা দেয়ার পর পরীক্ষার কয়েক দিন আগে আপনাকে ‘রোড টু আইইএলটিএস’ নামক একটি ৩০ ঘন্টার কোর্স ফ্রি দেয়া হবে অনলাইনে। এটি আপানার পরীক্ষা শেষ হবার এক সপ্তাহ পর্যন্ত আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

0 Reviews:

Post a Comment

আমাদের সাম্প্রতিক ক্রোয়েশিয়ার ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক ক্রোয়েশিয়ার ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক চেক রিপাবলিক জব ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক চেক রিপাবলিক জব ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক কানাডা ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক কানাডা ভিসা
নিরাপত্তাজনিত কারনে কিছু তথ্য ঢেকে দেয়া হয়েছে।

আমাদের সাম্প্রতিক কানাডা ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক কানাডা ভিসা
নিরাপত্তাজনিত কারনে কিছু তথ্য ঢেকে দেয়া হয়েছে।

গত সেমিস্টারের কানাডা ভিসা

গত সেমিস্টারের কানাডা ভিসা

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা-২

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা-২

আমাদের চেক রিপাবলিক জব ভিসা -৩

আমাদের চেক রিপাবলিক জব ভিসা -৩

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৪

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৪

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৫

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৫

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৬

আমাদের চেক রিপাবলিকের জব ভিসা -৬

আমাদের গ্রীসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কপি

আমাদের গ্রীসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কপি

আমাদের সাম্প্রতিক গ্রীসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক গ্রীসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

আমাদের গ্রীস জব ভিসা -৩

আমাদের গ্রীস জব ভিসা -৩

জার্মানীর ভিসা

জার্মানীর ভিসা

ফেসবুকে আমাদের লাইক দিন

....

ভিসা ক্লাব মেম্বারশিপ ফর্ম মোবাইল ভার্সন

ভিসা ক্লাবের মেম্বার হবার জন্য বিকাশ এ্যাপ থেকে নিচের কোডটি স্ক্যান করে পেমেন্ট করুন।

ভিসা ক্লাবের মেম্বার হবার জন্য বিকাশ এ্যাপ থেকে নিচের কোডটি স্ক্যান করে পেমেন্ট করুন।

আমাদের মূল সাইট থেকে ভিসা আবেদন করতে নিচের QR কোডটি স্ক্যান করুন

আমাদের মূল সাইট থেকে ভিসা আবেদন করতে নিচের QR কোডটি স্ক্যান করুন

Communication

-----------আমাদের সম্পর্কে----------


আমরা কোন এজেন্সি নই।আমরা ৪৫টি স্বয়ংসম্পুর্ন আলাদা আলাদা এজেন্সি নিয়ে গঠিত একটি এসোসিয়েশন।আমরা যেকোন দেশের ভিসার জন্য আপনাকে সহায়তা করি সদস্য এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে কিন্তু আমরা কোন পারিশ্রমিক নেইনা কারন আমরা চাই বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ বিদেশ গমনের ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য পান এবং কোন ধরনের প্রতারনা ছাড়াই বিদেশ যেন গমন করতে পারেন। আপনারা আমাদের মাধ্যমে আবেদন করলে এটুকু বলতে পারি কোন ধরনের প্রতারনায় পড়বেননা। আমরা আপনাকে বলে দেবো আপনার নির্দিষ্ট দেশে গমনের প্রয়োজনে কোন এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করবেন। এই ব্লগে মোট ৩৪৪ টি পোস্ট আছে। প্রতিটি পোস্টই অনন্য এবং গুরুত্বপূর্ন। কিন্তু প্রথম পাতায় মাত্র ১৬টি পোস্ট দেখাবে। নিচের সর্বশেষ পোস্টের নিচে দেখুন সবুজ Older Post বাটন রয়েছে। এটিতে ক্লিক করুন, পূর্ববর্তী পোস্টগুলো দেখাবে। অথবা পাশের ‘বিদেশ ফোল্ডারসমূহ’ কলাম থেকে ক্লিক করে আপনার পছন্দনীয় দেশের ব্যপারে জানুন । পৃথিবীর প্রতিটি দেশের ব্যপারে এখানে রয়েছে অতি গুরুত্বপূর্ন তথ্য যা আপনার কাজে লাগবেই। ধন্যবাদ।

কানাডা স্কুলিং ভিসা

CROATIA JOB VISA

আলবেনিয়া জব ভিসা (বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন))

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন)

মাল্টা স্টুডেন্ট ভিসা (বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন)


এই ব্লগের পোস্ট সার্চ করুন



এই পেজটি দেখা হয়েছে সর্বমোট

-----------------------------------------------

আমাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় অফার

/----কানাডা স্কুলিং ভিসা----\ বিদেশ যেতে ইচ্ছুক প্রার্থীর ফোন, সেবাগ্রহীতাদের পছন্দ ও অন্যান্য সুত্র বিবেচনায় বর্তমানে আমাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় অফার হলো----কানাডা স্কুলিং ভিসা। কয়েকটি কারনে এ ভিসা অনন্য। ১। ৫-১৭ বছর বয়সী যে কোন স্কুলের ছাত্র ছাত্রী কানাডায় পড়তে যেতে পারবে। ২ নিশ্চিত ভিসা। ৩। কম সময়ে ভিসা। ৪। বাবা, মা ও ভাই বোন সাথে যেতে পারবে। ৫। কানাডাতে গার্ডিয়ান কাজ করতে পারবে ৬। তিন লাখ টাকায় ফ্যামিলি ভিসা

আমাদের দ্বিতীয় জনপ্রিয় অফার

/----সার্বিয়া জব ভিসা ----\ বিদেশ যেতে ইচ্ছুক ছাত্র ছাত্রীদের ফোন, সেবাগ্রহীতাদের পছন্দ ও অন্যান্য সুত্র বিবেচনায় বর্তমানে আমাদের দ্বিতীয় জনপ্রিয় অফার হলো----সার্বিয়া জব ভিসা কয়েকটি কারনে এ ভিসা দ্বিতীয় জনপ্রিয়। ১। উন্নত দেশ। ২। ফুলটাইম জব করা যায়। ৩। ভিসা পেতে ঝামেলা নেই। ৪। ফুল কন্ট্রাক্ট ভিসা। ৫। ভিসার আগে কোন টাকা প্রদানের প্রয়োজন নেই। ৬। এ্যামবাসি ফেস করার দরকার নেই।

ফেসবুকে আমাদের লাইক দিন

অনলাইনে ইংরেজী SPOKEN ENGLISH IELTS শিখুন CALL 01772369451

গত ৭ দিনের জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

বিদেশ ফোল্ডারসমূহ

All materials are copyrighted by VISAS4U. Powered by Blogger.

Followers

আমাদের ভিসা রেকর্ড এস্তোনিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড এস্তোনিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড এস্তোনিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড এস্তোনিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড আমেরিকা

আমাদের ভিসা রেকর্ড আমেরিকা

আমাদের ভিসা রেকর্ড ইউকে

আমাদের ভিসা রেকর্ড ইউকে

আমাদের ভিসা রেকর্ড মালয়শিয়া

আমাদের ভিসা রেকর্ড মালয়শিয়া

এই সাইটটি কপি পেস্ট মুক্ত। HTML এডিটিং এর মাধ্যমে এর টেক্সট কপি করা ব্লক করা হয়েছে।

IELTS সম্পর্কে জানুন

Menu :

.

আমাদের সাম্প্রতিক চেক রিপাবলিক জব ভিসা

আমাদের সাম্প্রতিক চেক রিপাবলিক জব ভিসা

Contact Us

Name

Email *

Message *

Blog Archive

Label Cloud

Popular Posts

Sample Text

Facebook

Labels